পাতা:ঐতরেয় ব্রাহ্মণ - রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী.pdf/৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় অধ্যায় ] ঐতরেয়া ব্ৰাহ্মণ V প্ৰথম মন্ত্রের দ্বিতীয় পাদে অতিথি শব্দ থাকায় মন্ত্রদ্ধয়কেই আতিথ্য-শব্দযুক্ত বলা হইল। দ্বিতীয় মন্ত্রে আতিথ্যবাচক শব্দ না থাকায় আপত্তি যথা-“সৈযা • • • • • •ন্তাৎ” এই অগ্নিদৈবত [ প্ৰথম ] ঋক্ অতিথি-শব্দ-যুক্ত ; কিন্তু সোমদৈবত [ जीिश ] थाकु অতিথি-শব্দ-যুক্ত নহে। যদি সোমের ঋক্ অতিথি-[ শব্দ ]-যুক্ত হইত, তাহা হইলে উহ অবশ্য [ পুরোহনু বাক্য ] হইতে পারিত। এই আপত্তির উত্তর “এতৎ• • • • • • আপীনবতী” কিন্তু ঐ ঋক্ যে আপীন-[বাচক-পদ ]-যুক্ত, তাহাতেই উহা অতিথি-[ শব্দ ]-যুক্ত। দ্বিতীয় ঋকে আপীনবাচক (বৃদ্ধার্থক) আপ্যায়স্ব পদ আছে; তাহাতেই উহা অতিথিকে বুঝাইতেছে। তাহার কারণ-“যদা • • • • •ভবতি” যখন অতিথিকে [ ভোজনার্থ ) পরিবেষণা করা হয়, তখন তিনি যেন আপীন ( স্কুল) হইয়া থাকেন। ভোজনের পর উদরপূৰ্ত্তি দ্বারা স্থূল হন; কাজেই আপীন শব্দে অতিথিকে বুঝায়। তৎপরে আজ্যভাগদ্বয়ের যাজ্যামন্ত্রবিধান-“তয়োঃ• • • • • • যজাতি।” “জুষাণ” দ্বারাই উভয়ের (অগ্নি ও সোমের উদ্দিষ্ট আজ্যভাগদ্বয়ের ) যাজ্যবিধান করা হয় । “জুষাণোহগ্নিরাজ্যস্ত বেতু” ( অগ্নি তুষ্ট হইয়া আজ্য ভোজন করুন ), “জুষাণঃ সোম আজ্যস্ত হবিষে রোতু” ( সোম তুষ্ট হইয়া আজ্য হবিঃ ভোজন করুন), এই জুষাণাদি মন্ত্র দুইটিকে অগ্নি ও সোমের উদ্দেশে আজ্যভাগ প্রদানের যাজ্যামন্ত্র করিবে । আজাভাগদানের পর আতিথ্যেষ্টির প্রধান হবিঃ প্ৰদানের যাজ্য ও অনুবাকা༈སྡེ་ཝ་བ-ཧྲི་ཀ་ বিষ্ণু a বৈষ্ণবেী”