পাতা:ঐতিহাসিক-নবন্যাস - অঙ্গখণ্ড.pdf/২২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঐতিহাসিক-নবন্যাস । بياد ډ দাড়াইল, ধারিরাম পূরশ কছিল, “এক্ষণে শুন আমার মাম ধানিরাম, অামার তীর শিক্ষণ তোমরা বিলক্ষণ জান, যে খানে মনে করিব সেই খানেই তীর মারিঘ, তোমাদের সঙ্গে আমার কোন বৈরিত নাই তোমরা বৈরিত। মা করিলে অগমি মারিব না, এক্ষণে যদি তোমাদের বিশ্বাস না হয় তো পরীক্ষণ দেখ, ঐ রক্ষের মূলস্থ সন্ন্যাসীর হস্তস্থিত কুমণ্ডলু ভেদ করি, দেখ” বলিয়। শর ত্যাগ করিল, কুমণ্ডলু বিন্ধিয়। শর কঁাপিতে লাগিল, সকলে ত্ৰাসে শরক্ষেপণন্তরে গিয়। তর্জন গৰ্জ্জন করিতে লাগিল । ধণনিরাম চতুৰ্দ্দিকৃ দর্শন করিয়া দ্বার খুলিয়। বাহিরে দাড়াইল, পালাইবার পথ দেখিতে লাগিল । এক জন সন্ন্যাসী ত্রিশূল ফেলিয়া মগরিল, ধানি সরিয়া গেল, ত্ৰিশূল স্বারে বিদ্ধ হইয়ণ রহিল, ধর্মনিরাম এক তীরে তাহশর হস্ত বিদ্ধ করিল, সকলে পলায়ম করিয়৷ অণর দূরে দাড়াইল । ধানিরাম চারিদিকে দৃষ্টিপাত করিয়া অদ্য পলায়ন করা ভার ভাবিল, প্রায় সন্ধ্য হুইয়াছে দুই ক্রোশ পথ যুঝিতে যুঝিতে যাইতে হুইবেক, রাত্র হইলেই সৰ্ব্বনাশ হুইবেক, অদ্য রণত্র এই স্থলেই কাটান শ্রয়, ভাবিয়া মন্দিরের ভিতর আসিল ত্রিশূলটা উত্তোলন করিয়৷ সুমতীর ছন্তে দিয়া কহিল “আপনি বাছিয়ে দাড়াইয়া দেখুন যেন কেছ অামার পশ্চাতে অণসে ম৷ ” ধানি ধনুৰ্ব্বগণ হস্তে লইয়ণ শুষ্ক শাখাদি সঞ্চয় করতঃ সুমতীকে আহবাম করিয়া মন্দিরের দ্বাৱ ৰুদ্ধ করিল চতুৰ্দ্দিকৃ দেখিয়া সুমতীকে জিজ্ঞাসা কfরল “আপনার জাহার হইএ গছে ?? -