২২২ ঐতিহাসিক-নবন্যাস । fচলিতে পরিবে, মাঠ ভাঙ্কি যাই, মাঠ দিয়া অনেক দূর আসিয়ণ-রাত্রে দিকভ্রম হইল, অত্যন্ত ক্লাস্ত হুইয়া পড়িলাম, একটা রক্ষতলে বসিলাম, বসিয়া২ ঘুমাইয়ণ পড়িলাম, নিদ্রণ ভঙ্গে দেখি বেলা হইয়াছে, আবার চলিলাম,সন্মুখের জলাশয়ে জল পশম করিলাম, এমন সময় দেখি চারিজন সন্ন্যাসী অামার দিকে আসিতেছে, মনে ভয় হইল, उग्रांभि छेर्लिग्न१ এই মন্দিরের দিকে আসিলাম, তাছার দাড়াও২ বলিয়া অামার দিকে ছুটিল, আমিও ছুটিয়া মন্দিরে প্রবেশ করিলাম, আমার পৃষ্ঠে তোমার তীর ধনুক বাধা আছে মনে পড়িজ, ধনুক মোচন করিয়া একটা তীর জুড়িলাম, তাহারণ তীর ধনুক দেখিয়া অন্তর হইতে অনেক ভয় দেখাইল, আমি কিছু মা শ্রবণ করিয়া মন্দিরের দ্বার কন্ধ করিয়া দিলাম, তীর মারিব বলিয়। ভয় দেখাইলাম, তপস্থার অপর কেছ নিকটে আসিল মন, তার পর তুমি আসিলে, এখন তোমাকে ওরা ধোরে ছিল কেমন কোরে বল, শুনি, ধালিরাম স্বয় বৃত্তাস্ত সমস্ত বলিল, কিন্তু চঞ্চলার কিম্বা তার বিমাতার নাম উল্লেখও করিল না । । - সুমতী সমস্ত শ্রবণ করতঃ শীছরিয়া উঠিলেম, খালিকে অনেক আশীৰ্ব্বাদ করিয়া কহিলেন, “মানি অপমাকে যদি এ বিপদ হইতে উদ্ধার কাবুতে পার তবে তোমার আমি উপকণর করিব, যণ চাবে তাই দিব ।” ধালিরাম এতদৃশ্রবণে ক্ষণেক তাবিয়া কছিলেন, “দিদি এক উপায় অাছে আমি বার হইয়। পলায়ম করি, তুমি, দ্বার কন্ধ করিয়া তীয় ধনুক লইয়া থাক” যদি এক প্রহর
পাতা:ঐতিহাসিক-নবন্যাস - অঙ্গখণ্ড.pdf/২২৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।