পাতা:ঐতিহাসিক-নবন্যাস - অঙ্গখণ্ড.pdf/২৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૧ ના ঐতিহাসিক-নবন্যাস । পুৰ্ব্বাপর নগরীর মত অবিশ্বাসী কে আছে। দিয়ে বিপক্ষের ছাতে পতির মৃত্যুবাণ, দেখ মন্দোদরী সতী পতি বোধেছে । - লক্ষীকান্ত বিশ্বাস । ইহার মাসান্তরে এক দিবস প্রত্যুষে মনোহর তাহার দোকানে বসিয়া খেলনা সাজাইতেছে ও মনে ২ ভাবিতেছে—আমার কি অদৃষ্ট যাহাকে ভালবাসী সেই আমার শক্ৰ হইয়া উঠে, লক্ষীছাড়াকে নিজের ছেলের মত লালন পালন করিলাম তার এই প্রতিফল, সেদিন বড় বেঁচে গেছে, কিন্তু এবার ধরিতে পারিলে ঘাড়ট মুচুড়ে ভাঙ্গিয় ফেলিব, মনোহর একটা সপ্তচুড়া কেট সাজাইতে ছিল, উপহার অন্যমনস্কতা বশতঃ কোঁটার চুড়া ধরিয়া জোর করিল, মট করিয়৷ চূড়াটা ভাঙ্গিয় গেল, চমক হইল, মনে করিল যে কল্য কোটাটা কুদে চড়াইয়। মুদ্র কৌট করিব, কিন্তু চুড়াটা কি করিব ; ভাবিতে২ স্মরণ পথণরূঢ় হইল যে ঐ প্রকার একটা রজত লিখিত সপ্তচূড়া কোট চঞ্চলার সিন্দুর রাখিবণর নিমিত্ত রাখিয়াছেন, এক্ষণে চঞ্চলাই বা কোথায় অণর তাছার বিবাহ বা কোথায়, স্ত্রীলোকদিগকে কখন বিশ্বাস করিবেক মা-লক্ষীছড়িী মেলার রাত্রে কেমন মুখখানি কোরে অামার নিকট এল, তার মনে এই ছিল, কেছ কি স্বপ্নেও জানিতে পারে, কি প্রবঞ্চমা ! অগ্ৰে জানিজে পণরিলে কি এই কষ্ট পাই, এখন লক্ষ্মীছাড়ীকে কুচি২ কোরে কেটে কুকুর দিয় খাওয়াইলে রাগ যায়ন এমন বিশ্বাসঘাতিনী--দূর কর, অপর সে কথা ভাবিলে কি হুইবেক, অণর