পাতা:কপালকুণ্ডলা বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\o c. কপালকুণ্ডল । উtছ। তুমি জান না । আমিও তন্ত্রাদি পাঠ করিয়ছি। মা, জগদম্বা জগতের মাতা । ইলি সতীর সতীত্ব-সতীপ্রধান । ইলি সতীত্বনাশ সংযুক্ত পূজা কথম গ্রহণ করেন না । এই জন্যই আমি মহাপুৰুষের অনভিমত সাধিতেছি। তুমি পলায়ন করিলে কদাপি রুভয় হইৰে, না। কেবল এ পর্য্যন্ত সিদ্ধির সময় উপস্থিত হয় নাই বলিয়া তুমি রক্ষণ পাইৰাছ । আজি তুমি ষে কার্য্য করিয়াছ—তাহাতে প্রাণেরও আশঙ্কা । এই জন্য বলিতেছি পলায়ম কর । ভবানীরও এই আজ্ঞ । অতএব যাও । অrমার এখানে রণথিবীর উপায় থাকিলে রাখিতাম ; কিন্তু সে ভরসা যে নাই তাহ" ত জান ।” 輸 t কপণ । “ বিৰtহই হউক।” এই বলিয়া উভয়ে মন্দির হইতে বহির্গত হইলেন । এক কক্ষ মধ্যে কপালকুণ্ডলাকে বসাইয়া অধিকারী নবকুমারের শষ্য। সন্নিধামে গিয়া উtহার শিওরে বসিলেন । জিজ্ঞাসা করিলেন * মহাশয় নিদ্রিত কি ?” মৰকুমারের মিত্র। যাইবার অবস্থা মহে। নিজ দশ ভাবিতেছিলেন । বলিলেন * অfজ্ঞা না ।” অধিকারী । কছিলেন, “ মহাশয় পরিচয়ট লষ্টতে একৰণর অগসিলাম। আপনি ব্রাহ্মণ ?" নব । * আজি হল ?” আধি । “ কোন শ্রেণী ?” নব । “ রাঢ়ীয় শ্রেণী ” অধি । “আমরাও রাঢ়ীয় ব্রাহ্মণ—উৎকল ব্রাহ্মণ বিবেচন। করিৰেল না । বংশে কুলাচাৰ্য্য, তবে এক্ষণে মায়ের পদাপ্রয়ে আছি । মহাশয়ের নাম ?” নব। “ নলকুমার শর্ম ।’’ আধি । * নিবাস ?” নৰ সপ্তগ্রাম *