পাতা:কবিকঙ্কণ চণ্ডী (প্রথম খণ্ড) - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কালকেতুর সমীপে ভাড় দত্তের আগমন ২৭৭ জতেক আছিল প্ৰজা আমার নাফর । আমার বচনে আল্য তোমার নগর ॥ হাসীল পড়েই (P) খুড়া য়েই ভাড় দত্ত । আর যত দেখা হে সুখের পাইরাবত ৷ কিসের কারণে খুড়া কর মোরে হেলা । পরস্পর আছে মোর মণ্ডলিয়া তোলা । * প্ৰজা নাহি মানে তুঞি আপনী মণ্ডল। নগর ভাঙ্গিলা ঠকা করিয়া কন্দল। মণ্ডল বলতে তোর মুখে নাহি লাজ । খৰ্ব্ব হৈয়া ধরিতে চাহসী ব্রিজরাজ । যেখনে আমার খুড়া ঘুচালে মণ্ডলী । দেখিয়াছি খুড়া হে তোমার ঠাকুরালী । তিন গোটা বাণ ছিল কুলিতার বাস। হাটে ফুলর পশরা দিত বারমাস ৷ য়েতেক নিষ্ঠৱ বল আমার কপাল । তুমি ধনমন্ত শবে আমী সে কাঙ্গাল ৷ য়েত সুনী বীর ভূত্য আদেশন । লাঘব করিয়া তারে দিলা বিসৰ্জন । বিরের – মে ভাড়, তর্জন করিয়া । গৃহে জায় ভাড়, ওষ্ঠ দংশন করিয়া ॥* ... হরিদত্ত-সুত হও জয়দত্ত-নাতি । হাটে লৈয়া বেচাঙ বিরের ঘোড়া হাথি । তবে সুশাশাত করে গুজরাট ধরা । পুনর্বার হাটে মাংস বেচিবে ফুলির । য়েত বলী ভাড় দত্ত জায় পথে পথে। দণ্ডমাত্র ভাড় গেলা নিজ আৰাসেতে ৷ বীরের লাঞ্ছন পায়্যা করিলা গমন। : অর্জন গর্জন করে অধরে দংশন ॥ (কা)