পাতা:কবিবর ৺ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরের জীবন বৃত্তান্ত.djvu/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(È ভিমিরময় কুটার মধ্যে আলোকের কিঞ্চিমাত্র অভিাকেই ষথেষ্ট বলিয়। গ্রাহ্য করিতে হইবে। কেহ যেন এমত বিবেচনা করেন না যে আমরা কেবল উপৰারের কামনায় এই শুভস্থত্রের সঞ্চার করিতেছি, ইহাতে জামারদিগের মনে অর্থের অণশ কিছুমাত্রই নাই, শুদ্ধ এই মাত্র অভিলাষ করিতেছি যে, এই অভিপ্রায়ণহসারে অপ্রকটিভ পদ্যপুঞ্জ প্রকটিত হইলে পুৰ্ব্বতন মৃত কাব্যকৰ্ত্তার। আপনাপন কীৰ্ত্তি লছিত পৃথ্বী সমাজে পুনৰ্ব্বার সজীব হইৰেন। দেশের উচ্চ সন্মান রক্ষা পাইয়া গৌরবপুষ্পের সৌরভ সৰ্ব্বত্র বিস্তুত হইবে। আধুনিক অহঙ্কারি অনিপুণ কবিদিগের গৰ্ব্ব পৰ্ব্বত চূড়া সহিত অধোভাগে পতিত হইবেক, এবং র্যাহার কবিতা প্ররচনাপথে প্রবেশ করিয়া চরণ চুtলন করিতেছেন, তাহারী চরণ চালনার পক্ষে বিশেষ সন্ধুপায় প্রাপ্ত হইবেন । অনায়াসেই পদ লাভের পদ পাইবেন। যে সকল নব্য সভা সম্প্রদায় বাঙ্গাল কাব্যের মর্শ্বজ্ঞ নহেন, সংপ্রতি প্রীতিfচত্তে অঙ্কুরোধ করি, জামরা যে সকল প্রাচীন কবিতা পত্রস্থ করিয়াছি ও করিতেছি, তাহারা কিঞ্চিৎ অভিনিবেশ পুৰ্ব্বক তৎপ্রতি নেত্র নিক্ষেপ করিয়া যত্নযোগে স্থিরভাবে ভাৰ গ্ৰহণ করিলে অত্যন্ত সুখি হইবেন, এবং অতি সহজেই জানিতে পাfরবেন যে বঙ্গভাষীর কবি সকল কবিতা দ্বারা কতদূর পর্যন্ত ভাবুকতা, রসিকতা ও প্রেমিকতা প্রকাশ করিয়াছেন । ইহার কি বিচিত্র কৌশলে স্বভাবকে স্বভাবে রাখিয় স্ব স্ব ভাবে মনের ভাব উদীপন করিয়াছেন । শব্দের কি লালিত মধুরত্ব! ভাবের কি মাধুর্য্য ! সোঁন্দৰ্য্য ! রসের কি তাৎপৰ্য্য ! অাশ্চৰ্য্য ! অণশচৰ্য্য ! কোন পক্ষেই অপ্রাচুৰ্য দেখিতে পাই না। আমরা যৎকালে সময় বিশেষে রস বিশে ষের পদ্য প্রবন্ধ পাঠ করি, তৎকালে যেন এমত প্রত্যক্ষ হয়, যে, সেই সকল রসসমুদ্র পুীবিত হইয়া লহরী লীলা দ্বারা তরঙ্গ রঙ্গ বিস্তার করিতেছে। বিশেষতঃ নায়ক নায়িকা উক্তভেদের দুই একটা বিষয় পাঠ করিয়া দেখিলে এখনি ৰোধ হইবে যেন স্ত্রী,