পাতা:করিম সেখ - জলধর সেন.pdf/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6 করিম সেখ

  • বসিরের যখন জ্ঞানলোপ হইবার উপক্রম হইয়াছে, সেই সময় একখানি নৌকা উজানে আসিতেছিল। দুইজন লোক গুণ টানিয়া নৌকাখানিকে উজান দিকে লইয়া যাইতেছিল। বসির খ যে পথে যাইতেছিল, তাহা এই গুণ টানিবারই পথ। লোক দুইটা যখন বসিরের নিকট উপস্থিত হইল, তখন তাহার কথা বলিবার শক্তি পৰ্যন্ত ছিল না, তৃষ্ণায় তাহার জিহবা শুষ্ক হইয়া গিয়াছিল।

লোক দুইটা বসিরকে দেখিয়া দাঁড়াইল ; তাহার দিকে ভাল করিয়া চাহিল। হয় তা তাহদের প্রথমে মনে হইয়াছিল একটা মৃতদেহ পড়িয়া আছে; কিন্তু একটু দেখিয়াই তাহারা বুঝিল লোকটা জীবিত আছে। তখন এক জন অপরের হস্তে গুণের বাশটা দিয়া বলিল “মামা, গুণটা ধর ত, দেখি মানুষটার কি হইস্নাছে?” মামা ফটিক বয়সে বড় ; তাহার বিবেচনা-শক্তিও একটু বেশী। সে বলিল “নে, নে, চল; কোথাকার কে মরে পড়ে আছে, তার আবার দেখা। চল!” ভাগিনেয় অধর বলিল “না মামা, লোকটা মরে নেই, বেঁচে আছে ; তবে মরবার বড় "দেৱী নেই। দেখি নাকি হ’য়েছে।” এই বলিয়া অধর বসিরের পাৰ্থে বসিল । কৰিতখন চক্ষু মেলিল, কিন্তু কথা বলিতে পারিল না ; অতি কষ্টে হাতখানি তুলিল। অধর তখন ফটিককে বলিল, “মামা, মানুষটা বেঁচে আছে। নৌকো লাগাতে বলি।” ফটিক বড় চটিয়া গেল ; সে বলিল “নৌকো লাগিয়ে কি হবে ? তোর ব’সে কােজ নেই। চল।” - এ দিকে গুণের টান থামিয়া যাওয়ায় নৌকার গতি মন্দ হইল। भांशि भशबंब cबांश श्व cनोकांन दनिघ्रा दिशांशडछिल। श्i९ নৌকার গতি কমিয়া যাওয়ায় তাহার চমক ভাঙ্গিল। সে তীরের