প্রধান উদ্দেশ্য।” পরবর্ত্তী ১১ই জুন তারিখে কমিটির ইংরেজ মেম্বরগণ তাঁহাদের ‘ভোট’ দিবার অধিকার পরিত্যাগ করিবার অভিলাষ প্রকাশ করেন, এবং সভাপতি ও সহকারী সভাপতিও ইচ্ছা প্রকাশ করেন যে, অতঃপর তাঁহারা যেন বিদ্যালয়ের বেসরকারী মিত্র বলিয়া বিবেচিত হন। এ পর্যন্ত কমিটীর সমস্ত অধিবেশনই প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হইয়াছিল। বোধ হয়, পাঠকগণের কৌতূহলনিবৃত্তির নিমিত্ত শিক্ষকগণের নাম এবং তাঁহাদের বেতনের পরিমাণ এস্থলে উল্লেখ করিলে অসঙ্গত হইবে না:
ইরেজী বিদ্যালয়ের হেড মাষ্টার
নিকোলাস উইলার্ড, শিক্ষক
পিটার এমৃনিয়ার, শিক্ষক
হেনরি ওয়ার্ড, শিক্ষক
মৌলবী মহম্মদ এ, বকসি, পারসী শিক্ষক
কার্যে যোগ দিলে সাজ-
সজ্জা বলিয়া ১০০্ টাকা।
“৩৬্
“৩৬্
“১৬্
এতদ্ভিন্ন সেক্রেটারী স্বরূপে লেফটেনান্ট ফ্রন্সিস্ আর্ভাইনের বেতন মাসিক ৩০০্ টাকা, এবং নেটিভ সেক্রেটারী, সুপারিন্টেণ্ডেন্ট ও এ্যাকাউন্ট্যান্ট স্বরূপ দেওয়ান বৈদ্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের বেতন মাসিক ১০০্ টাকা ছিল।