পাতা:কলিযুগ (চন্দ্রশেখর সেন).djvu/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

loyo পারিতোষিক লইতেন না । দর্শকদের মধ্যে যে কেঙ্ক যে কোন রকম জিনিষের ফরমাশ করিতেন, টেবিলের নীচে বা দরজার পাশে হাত বাড়াইলেই তাহা উপস্থিত হইত। এই প্রকারে র্তাহারা কতবার অপর্যাপ্ত পরিমাণে কত দ্রব্য পাইয়াছেন ও ব্যবহার করিয়াছেন;—বিস্কুট, কেক, চুরুট, কলিকাতার বড় বড় দোকানের ছাপ-মারা নানাবিধ-মন্তপূর্ণ বোতল, ইত্যাদি। একদা কোন সাহেবী মজলিসে পানীয় ফুরাইয়৷ যাওয়ার সভাস্থ জনৈক ইংরাজ বিক্ৰপচ্ছলে টিটুকারি দিয়া বলিলেন, “কেন ? হোসেনখা এখনই আমাদিগকে অনায়াসে এক বোতল শাম্পেন আনাইয়া দিতে পারেন।” এতচ্ছ বণে হোসেন একটু ব্যস্ত হইয় বারাওয়ে গিয়া কিঞ্চিৎ উষ্ণভাবে কোন অদৃশু-শক্তিকে এক বোতল শাস্পেন আনিতে হুকুম দিলেন। ছুই তিনবার চীৎকারের পর আকাশ হইতে এক বোতল শাম্পেন আসিয়া তাহার বুকে আঘাত করত: মাটিতে পড়িয়া চুরমার হইয়া গেল । তখন হোসেন বলিয়া উঠিলেন, “আমি আমার ক্ষমতা দেখাইলাম ; কিন্তু আমার আদেশ অসঙ্গত বিবেচনা করিয়া জিন অত্যন্ত कूक श्हेब्राप्झ् ।” ওমানের কোন ইংরাজবন্ধু একদা হোসেনখার সহিত রেলে এক গাড়িতে যাইতেছিলেন ; পথিমধ্যে কোন রকম পানীয় চাওয়ায় হোসেন তাহাকে গাড়ীর জানাল দিয়া স্থাত বাড়াইতে বলেন ; তজপ করিবামাত্র সাহেবের হস্তে এক বোতল উৎকৃষ্ট স্থর আলিয়া পছছে । ওমান সাহেবের আর একটি ইউরোপীয় বন্ধু হোসেনের প্রক্রিয় সম্বন্ধে বিশেষ জ্ঞানলাভোদেশে তাছার সহিত খুব