পাতা:কল্পদ্রুম - দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিন্দুসমাজের বর্তমান শোচনীয় অবস্থা। ᎼNᏬ☾ হইয়া নানা উপায় অবলম্বন করিতে লাগিলেন । এবং বাসরঘরের উপযোগী অভিনব সুন্দর সুন্দর গান অভ্যাস করিতে তৎপর হইলেন, কিসে বাসরঘরের পুরন্ধীগণ র্তাহার “স্বভাব সঙ্গীতে ” মোহিত হইয় তাহার মুখ্যাতি করিবে, কিসে তাহাকে চতুর চূড়ামণি উপাধি দিয়া তাহারা বরণ করিবে, কিসে ঈসদ্ধাস্যে র্তাহারা তাহঁাকে সতত সমাদর করিবে ও পরিহাস রসিকদের মধ্যে অগ্রগণ্য ভাবিবে,তদুপায় অবলম্বন করিবার জন্য তিনি সঙ্গী(দর সহিত অহরহঃ চিন্তা ও পরামর্শ আটিতে তৎপর হইলেন । এদিকে আমাদের পুরবালাগণও বিবাহের শুভদিন নিকট জানিয়া নূতন নুতন তামাসার জোগাড় করিতে লাগিলেন, তারা কিসে নব জামাতার মনোরঞ্জন করিবেন, কিসে সেই পরপুরুষের নিকট রসিকা ও চটুল বলিয়া সমাদৃত হইবেন, কিসে সেই নববরের মুখে তাহাদের রূপ গুণের তারতম্য জানিয়া কৃতার্থ হইবেন, তাহার আয়োজন হইতে লাগিল। বিবাহ-বাসরের প্রবেশ-পথে যে দেবীমূৰ্ত্তি দ্বারষষ্ঠী (৮) স্থাপিত হয়,তাহ উক্ত পুরন্ধীদিগের মনোগত ভাব বিলক্ষণ প্রকাশ করিয়া থাকে। এ স্ত্রীঅণচারটী বড় সহজ ব্যাপার নহে। বরের অদৃষ্টে পরে যাহা ফলিবে, তাহার নিদর্শন ঐখানে দেখাইয়া দেয় । বর তখন তাহা দেখিয়াও দেখে না, কিন্তু নববধূ যেই যুবতী হইয় উঠেন, অমনি তাহার হস্তে সেই সংমার্জনী উঠিয়া থাকে ! ! বর কন্যার সম্প্রদান মণ্ডপে “ শুভ দর্শনের ” অবহিত পরেই থাঙরা দর্শন বড় অল্প আমোদের বিষয় নয়। অবিবাহিত পাঠকগণ এখন হইতে সাবধান হউন । বিবাহ পথে আজকাল ঝাটা কাঠি বিছান আছে। এখন যাহা সুখ-শষ্য ভাবিতেছ, তাহা পরে ভীষ্মের শরশয্যায় পরিণত হইবেই হইবে। বাসর ঘরে কুলকামিনীগণ বিশেষতঃ পল্লীগামে যেরূপ आब्द* कब्रिग्रा থাকেন, তাহা কাহার অবিদিত নাই। এই মাত্র ধান্য দূৰ্ব্ব দিয়া যে সব গুরুতর সম্পৰ্কীয়া রমণীগণ বর কন্যাকে আশীৰ্ব্বাদ করিয়া গেলেন, তাইরাই ক্ষণপরে অপর দ্বার দিয়া সম্পর্ক বদলাইয়া শাশুড়ীর পরিবর্তে ঠাকুরাণ দিদী সাজিয়া যুবা বরের সহিত রসাভাসে সমস্ত রাত্রি জাগিয়া তাহার “ফী" স্বরূপ “শয্যাতোলানি" লইয়াতবে বরকে বাহিরে ছাড়িয়া দিলেন!! এ বড় সহজ জুলুম নয়। যেখানে বর অল্পবয়স্ক, সেখানে বরের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতায় পৰ্য্যন্ত प्लेन भटफ़ ।। ७भन कि शन क्टिभट्व दत्रयाजौब श्बनिक भूकबरमत्र भटश ( v ) মুড়া সংমার্জনী বস্ত্রাবৃত করিয়া পুজার্থ বখাপূর্বক দ্বার দেশে রক্ষা করা হয়।