পাতা:কল্পদ্রুম - দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/২০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবরহস্য । R 6 సి আত্মা অবিনশ্বর । রামপ্রসাদের এই কথায় বোধ হইতেছে, যেখানকার আত্মা মৃত্যুর পর সেই পরমাত্মায় গিয়া মিলিত হয়, আর আইসে না । কিন্তু বহুতর হিন্দু ধৰ্ম্মশাস্ত্রে আত্মার সঞ্চালন-শক্তির উল্লেখ আছে। খ্ৰীমদ্ভাগবতের সাংখ্যযোগ নাম দ্বিতীয় অধ্যায়ের ২২ শ্লোকে আছেঃ– “ বাসাংসি জীর্ণানি যথা বিহায় নবানি গুহ্বতি নরোইপরাণি । তথা শরীরাণি বিহায় জীর্ণন্যন্যানি সংযাতি নবানি দেহী । ” অর্থাৎ পরিধান-বস্ত্র জীর্ণ হইলে লোকে যেমন সেইখানি পরিত্যাগ করিয়া নুতন আর একখানি গ্রহণ করিয়া থাকে,সেইরূপ জীৰ্ণ দেহ পরিত্যাগ করিয়া আত্মা আবার নুতন দেহ গ্রহণ করেন। পরজন্ম যে আছে, তাহা সেশ্বরবাদী প্রায় সকল ধৰ্ম্মাবলম্বী স্বীকার করিয়া থাকেন। বিশেষতঃ হিন্দুগণ পরজন্ম অতি বিশ্বাস ও ভক্তিসহকারে স্বীকার করেন। যোগাদি-প্রধান হিন্দু শাস্ত্রে ইহার অসংখ্য প্রমাণ আছে। আমরাও পরজন্ম মুক্তকণ্ঠে স্বীকার করি ; নাস্তিকদিগকেও করিতে হয়। তবে তাহার প্রকার বিভিন্ন বিভিন্ন । আমরা পরজন্মে সুখ শান্তির অভিলাষ করি, তাহারা সেরূপ করেন না । এ কথা পরে বলিব । আপাততঃ দেখ। যাইতেছে, যদি পরজন্ম না থাকিত, তবে জীবস্রোত কিরূপে চলিত ? হয় বিশ্বে জীব ধ্বংস হইয়া যাইত, না হয় বিশ্ববিধাতাকে জীবগুলিকে অমর করিয়া দিতে হইত। ঈশ্বর দিন দিন ত আর বিশ্ব স্বষ্টি করিতেছেন না। তিনি একবার যাহা করিয়াছেন, অনন্তকাল তাহাই চলিবে । আত্মা অবিনশ্বর এ কথা উপরেই বলা হইয়াছে ও আপনারা সকলেই তাহা বিশেষরূপ অবগত আছেন । এক্ষণে দেখা যাউক মৃত্যুর পর আত্মা কোথায় গমন করেন ? অবশ্য পরমায়ার নিকট । কিন্তু পরমাত্মা কোথায় ? হিন্দুগণ বলিয়া থাকেন, ব্রহ্মলোকে। পাঠক ! দেখুন, ছানোগ্য উপনিষদে ব্ৰহ্মলোকের কেমন চমৎকার বর্ণনা আছে। - ஆறு Tत्वप्नब चाडान छूट्रे ঘটাকাশ ঘটের নাশকে মরণ বলে। ওরে শূন্যেতে পাপ পুণ্য গণা, মান্য করে সব খোয়ালে এক ঘরেতে বাস করিছে, পঞ্চ চনে মিলে জুলে । সময় হলে আপন আপনি যে ধার স্থানে বাবে চলে। अनान पत्ण वा हिप्न खारे, उाश् शविरब बिहान कारन । शिनं चणि रिष शशि छवि, बण एद॥ ८ग क्षि१ांझ झलि । প্রসাদ-গুণ বঙ্গ ।