পাতা:কল্পদ্রুম - দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/২৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२8० o কল্পদ্রুম। : কার সমাজ ঘোষিদ বর্গকে.নিতান্ত অকৰ্ম্মণ্য ও গলগ্রহ স্বরূপ জ্ঞান করিয়া থাকেন । ইহার বহুল প্রমাণ প্রদর্শন করিবার প্রয়োজন নাই, তত অবসর ও নাই। প্রস্তাব দীর্ঘ হইবে এই ভয়ে প্রধানতঃ তিনটা দোষ ও দ্রব্যবহারের বিষয় বিবৃত হইতেছে । ১ । বাল্যবিবাহ । ২ । কৌলীন্যবিবাহ । ৩ । বিধবাবিবাহ । উল্লিখিত প্রথাত্রয় ইদানীন্তন প্রায় সকল বঙ্গীয় সভায় ও সাময়িক এবং সম্বাদ পত্রাদিতে আন্দোলিত ও সমালোচিত হইতে দেখিয়া দেশহিতৈষিমাত্রেই শুভদিন সন্নিকট জানিয়া আহলাদিত হইয়া থাকেন সন্দেহ নাই । কোন বদ্ধমূল সামাজিক কুপ্রথা বা কুরীতির একেবারে উন্মলন করা স্বল্পায়াস সাধা নহে । বরং ব্যক্তিগত মত রুচি ও আচার ব্যবহার সংশোধন ও পরিবৰ্ত্তন করা সহজ হয় ; পরস্তু কোন প্রাচীন দৃঢ়মূল সামাজিক কু প্রথা ও কদা চার অনতিবিলম্বে সংস্কৃত করিয়া তুলা নিতান্ত গুরুতর ব্যাপার সন্দেহ নাই। এই সমস্ত প্রথাদ্ধার হিন্দুসমাজ কখন উপকৃত হইয়াছে কি না? তদ্বিচারে প্রয়োজন নাই। পরন্তু এখন হিন্দুসমাজ যেভাবে পরিপুষ্ট হইয়া উঠিতেছে, শীঘ্ৰ ঐ সমস্ত জলন্ত অঙ্গার নির্বাপিত না হইলে মহা অনিষ্ট ঘটিবার সম্ভাবনা আছে । যখন যাহা প্রচলিত হওয়া উচিত ছিল, তখন তাহ হইয়া গিয়াছে । ७श्वन बांश इहैवाब लाश श्डरइ ७ श्रद । । পৃথিবীর ভৌতিক উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে মানবজাতির সামাজিক আধ্যাত্মিক উৎকর্ষ অনিবাৰ্য্য। উন্নতি জগতের প্রাণ, উন্নতিই মনুষ্য-সমাজের জীবন, যেখানে উন্নতি নাই সেখানে জীবনও নাই। অবনতি আর মৃত্যু একই কথা । ভূগর্ভস্থ উষ্ণ বাষ্পরাশি ক্রমে ক্রমে সঞ্চিত হইয়া পৃথিবীস্তবক কাপাইয়। যেমন ভূপঞ্জররূপ পৰ্ব্বত-শ্রেণী বিদীর্ণ করিয়া মহাৰেগে উৰ্দ্ধে উৎক্ষিপ্ত হইয়া আকাশ মণ্ডলকে আরক্তিম ও বিভীষিকাময় করিয়া তুলে, তেমনি বহু পুৱাতন হিন্দু কুসংস্কার ও কুপ্রথা-সমূহ হিন্দুসমাজ-বক্ষে এতাবৎকাল অলক্ষিত ভাবে অল্পে অল্পে সঞ্চিত হইরা এখন উনবিংশ শতাব্দীর উন্নত শিক্ষাগুণে মহাবেগে বিতাড়িত ও তরঙ্গারিত হইয়া হিন্দুসমাজস্থ সমগ্র নর নারীকে মহাविश्नबभग्न कब्रिग्न फूलिग्राप्छ् । श्रृङ्ख्याङन भक बौडिनौडि आभाएनन्न ध्प्ण बङ কেন ভাল দেখাক না, কিন্তু এই সাময়িক ও স্বাভাবিক উন্নতি-বেগ কেছ