পাতা:কল্পদ্রুম - দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনুসংহিতা । Տ> ডাল,মুড়ি,মুড়কী,খাজা,গজ,মণ্ঠিচুর తా ভিন্ন দরে বিক্রয় হয় । তিনি নিয়ম করিলেন তাহার রাজ্যে রাজকর্ঘ্য প্রভৃতির আলোচনা সিসে না হইব। রজনী যোগেই নিৰ্ব্বাহ করিতে হইবে এবং বাজারেঙ্গত্যেক দ্রব্য এক দরে ওজনে বিক্রয় করিরে প্রত্যেক প্রজাকে রজীতে স্নান আহার পূঙ্গ আহ্লিক আদি করিতে হইবে ঐ সময় আলে*জৈলে বাজার হাট বসিবে কৃষকের মশাল হাতে করে লাঙ্গোল চোস্বে। দিবসে প্রত্যেকে দ্বার বন্ধ করিয়া নিদ্রা যাইবে, চৌকিদার চৌকী হাকিয়া পথে পথে ফিরিবে। ইন্দ্র হাস্য করিয়া কহিলেন “ হবাচন্দ্র বাজার রাজ কাৰ্য্য পর্যালোচনা মন্দ নাহে । ” - এখান হইতে দেবগণ রাজা বাসকী দেখিতে যায়। ইনি একটা বাধা ঘাটের উপর মন্দির মধ্যে আছেন। এন্দিরটা একটা বৃহৎ আকার সপের দ্বারায় বেষ্টন করা। রাজা বাসকীর ঘাট বড় উৎকৃষ্ট, নগরের মধ্যে এই ঘাটটা প্রধান বলিলে অত্যুক্তি হয় না । এখান হইতে সকলে শিবকোটি দেখেন । কথিত আছে রামচন্দ্র বন গমন সময় এই শিব প্রতিষ্ঠা করিয়া পূজা করিয়াছিলেন । ইহঁাকে পূজা করিলে কোটি শিব পূজার ফল প্রাপ্ত হওয়া যায় বলিয়া শিবকোটি নাম হইয়াছে। অবশেষে দেবগণ যমুনার উপরিস্থিত লৌহ নিৰ্ম্মিত সুদীর্ঘ সেতু দেখিতে উপস্থিত হইলেন। যখন তাহারা পোলের নিচেয় দাড়াইয়া সেতুর গুণাগুণ ঝুনা করিতেছেন তখন উপর দিয়া “ সাৎ সাং হুপাছপ ” সাৎ সাৎ ভূপান্থপ ” শব্দে একখানি টেণ চলিয়া গেল, দেবতার। একদৃষ্টে চাহিয়া রহিলেন । মনুসংহিতা । চতুর্থ অধ্যায়। ( পুৰ্ব্ব প্রকাশিতের পর । ) ন সংহতাভ্যাং পাণিভ্যাং কণ্ডুয়েদাত্মন: শিরঃ । ন স্পৃশেচ্চৈতদুচ্ছিষ্টো ন চ স্নায়াদ্বিনা ততঃ ॥ ৮২ ॥ হস্তদ্বয় একত্র সংযুক্ত করিয়া আপনার মাথা চুলকাইবে না ; উচ্ছিষ্ট অবস্থায় মস্তক স্পর্শকপ্লিবে না এবং স্নানকালে মন্তৰু জলে ময় না করিয়া মান করিবে না । ষে ব্যক্তি সুস্থ শরীর তাহার পক্ষে এই বিধি ; কিন্তু যে