পাতা:কল্পদ্রুম - দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনুসংহিতা। ડી জলমধ্যে মধ্যরাত্রে মুত্র পুরীষপরিত্যাগ কালে অন্নভোজনাদি দ্বারা উচ্ছিষ্ট অবস্থায় মনেও বেদ চিন্তা করিবে না। আর যে ব্যক্তি শ্রাদ্ধে ভোজন করে সে নিমন্ত্রণ সময় অবধি শ্ৰাদ্ধভোজনের পর অহোরাত্র বেদ চিন্তা করিবে না। প্রতিগুহ্য দ্বিজোবিদ্বানেকোদিষ্টস্য কেতনং । 雌 ত্র্যহং ন কীৰ্ত্তয়েৎ ব্ৰহ্ম রাজ্ঞোরীদ্ধোশ্চ স্থতকে ॥ ১১০ ৷ বিদ্বান ব্রহ্মণ একোদিষ্ট শ্রাদ্ধে নিমন্ত্রণ গ্রহণ করিলে এবং রাজার পুত্রজন্মাদিনিবন্ধন অশৌচ হইলে এবং চন্দ্রস্তুৰ্য্যের রাহুগ্রাসের পর অশোচ হইলে তিন দিবস বেদ অধ্যয়ন করিবে না । যাবদেকামুদিষ্টস্য গন্ধোলেপশ্চ তিষ্ঠতি । বিপ্রস্য বিহুষোদেহে তাবদ্ব হ্ম ন কীৰ্ত্তত্ত্বেং | >> X | যাবৎ বিদ্বান ব্রাহ্মণের শরীরে উছিষ্ট কুমকুমারি গন্ধ ও লেপ থাকিবে তাবৎ বেদ অধ্যয়ন করিবে না । শয়ানঃ প্রৌঢ়পাদশ কৃত্বা চৈবাবশকথিকাং । নাধীীতামিষং জগ্ধ স্বতকান্নাদ্যমেবচ ॥ ১১২ ৷ শয্যায় শয়ন করিয়া আসনে পা রাখিয়া উরুর উপরে উরু রাখিয়া মাংস ভোজন করিয়া এবং জননমরণাশোঁচির অন্ন ভোজন করিয়া বেদ পাঠ করিবে না । নীহারে বাণশব্দে চ সন্ধ্যয়োরেব চোভয়োঃ । অমাবাসাচতুৰ্দ্দশ্যোঃ পৌর্ণমস্যষ্টকাস্থ চ ॥ ১১৩। নীহার পাত ও বাণশক হইলে উভয় সন্ধ্যাকালে এবং অমাবস্যা চতুর্দশী পৌর্ণমাসী ও অষ্টমীতে বেদ পাঠ করিবে না। অমাবস্যাদিতে অধ্যয়ন করিলে যে যে বিশেষ দোষ হয়, তাহা বলা হইতেছে। অমাবস্যা গুরুং হস্তি শিষ্যং হস্তি চতুর্দশী। ব্ৰহ্মাষ্টকাপোর্ণমাসেী তস্মাত্তাঃ পরিবর্জয়েৎ ॥ অমাবস্যা গুরুর চতুর্দশী শিষ্যের প্রাণ সংহার করে, এবং পৌর্ণমালী ও অষ্টমীতে বেদ পাঠ করিলে তাহা স্মৃতিপথভ্রষ্ট হইয়া যায়, অতএব ঐ কয় তিথিতে অধ্যাপন ও অধ্যয়ন পরিত্যাগ করিবে । ংগুবর্ষে দিশাং দহে গোমায়ুবিরুতে তথা । শ্বখরোষ্ট্ৰে চ রুবতি পংক্তেী চ ন পঠেদ্বিজ ॥১১৫ । ,