পাতা:কল্পদ্রুম - দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/৬৭৩

দেবগণের মর্ত্যে আগমন । ○○? হইবে। এ দিকে দশানন অনেক চেষ্টা করিয়া পৰ্ব্বত উঠাইতে না পারায় দেবাদিদেব মহাদেবের তপস্যা করিতে বসিলেন । শিব রাবণের স্তবে সন্তুষ্ট হইয়া বর দিতে চাহিলে রাবণ এই বর প্রার্থনা করেন যে, তোমাকে যাইয়। লঙ্কার দ্বার রক্ষার ভার গ্রহণ করিতে হইবে । মহাদেব তৎশ্রবণে কহিলেন, “তোমার প্রার্থনায় আমি সন্মত আছি,কিন্তু পথি মধ্যে কোন স্থানে আমাকে নামাইতে পারবে না। যদি নামাও আর উঠিব না ।” রাবণ এ কথায় সম্মত হইর। শিবকে মস্তকে উঠাইয়া লইয়া লঙ্কাভিমুখে চলিলেন। আমরা স্বর্গে এই সমাচার পাইয়া বিশেষ উদ্বিগ্ন হইলাম এবং রাবণকে প্রতারণ দ্বারা ঠকাইয়া শিবকে ছিনাইয়া লইবার জন্য কয়েক জন দেবতায় পরামর্শ করিয়া পৃথিবীতে অবতীর্ণ হইলাম। আমরা উপস্থিত হইয়া দেখি রাবণ শিব ঘাড়ে করিয়া বৈদ্যনাথৈ আসিয়া উপস্থিত হইয়াছেন । তখন আমি সাত পাচ ভাবিয়া বায়ুরূপে তাহার উদরে প্রবেশ করিয়া প্রস্রাবের পীড়া জন্মাইয়। দিলাম। রাবণ প্রস্রাবের পীড়ায় কাতর অথচ শিবকে মাটীতে নামাইলে তিনি আর উঠিবেন না কি করেন কিছুই স্থির করিতে না পারিয়া চতুর্দিকে চাহিতে লাগিলেন । এই সময় আমাদের মধ্যে এক জন বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ বেশে যষ্টি হস্তে ধীরে ধীরে রাবণের নিকট আসিয়া উপস্থিত হইলেন । রাবণ তাহাকে দেখিয়া কহিলেন “ ঠাকুর । এই শিবটে যদ্যপি একটু ধরেন তাহ হইলে প্রস্রাব করিয়া লই । “ ব্রাহ্মণ কহিলেন “ আমি প্রাচীন, ও পাথর কি আমার সাধ্য বহন করিতে পারি। কিন্তু রাবণ বারম্বার অনুনয় বিনয় করায় ব্রাহ্মণ কছিলেন “ দেও, কিন্তু সত্বরে প্রস্রাব করিয়া লইবে নচেৎ আমি ফেলিয়া দেব । ” রাবণ তথাস্তু বলিয়া ব্রাহ্মণের মাথায় শিব চাপাইয়া দিয়া প্রস্রাবে বসিলেন কিন্তু তাহার প্রস্রাব আর শেষ হয় না। ঐ প্রস্রাবে কৰ্ম্ম নাশ নদীর উৎপত্তি হইয়া স্রোত বহিয়া যাইতে লাগিল । ( ১ ) রাবণ প্রস্রাবই করিতেছেন, প্রস্রাবের তেজে নদীতে স্রোত বহিতে লাগিল, ঢেউ উঠিল তথাপি বিরাম নাই। এই সময়ে ব্রাহ্মণ কহিলেন “ তোমার শিব লও নচেৎ আর পারিনে মাথা ফেটে যাচ্চে । ” রাবণ কহিলেন “ অার একটু বাবা, দোহাই তোর আমার প্রায় হয়েচে । " ব্রাহ্মণ কহিলেন “ দূর কর, হয়েচে Φωπα بھاگس۔- இ. (১) বৈদ্যনাথ কৰ্ম্মনাশা নামক নদীর তীরে অবস্থিত। রাবণের প্রস্রাৰে এই নদীর উৎ*डि इ७ब्राग्न देशद्र ङएल (प्रवाब्राथन। ७aजूङि ¢कॉन कॉर्षी श्ध नl, उञ्जनाई ईशंप्त नांत्र কৰ্ম্মনাশা হইয়াছে । - (b-8)