পাতা:কল্পদ্রুম - দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/৭৫

দেবগণের মর্ত্যে আগমন । ግጥ ক্ষান্ত হও, আর প্রকাশের আবশ্যক নাই, ওসব বিষয় যত গোপনে থাকে, যাহাতে লোকে জানিতে না পারে এমন করা উচিত । বরুণ। এ সব ঘটনা মনুষোর যত অগোচরে অাছে কাশীর গানটীতেই প্রকাশ পেয়েছে। স্বর্গ, মৰ্ত্ত্য, পাতালের মন্দ খবর গুলি মনুষ্যগণকে যেন ভূতে আনিয়া দেয়। উহাদের ধৰ্ম্ম পুস্তকের ছত্ৰে ছত্রে পত্রে পত্রে এই সব বিষয় ছাবা হইয়া রাশি রাশি পুস্তক বটতলা হইতে পাহির হইয়াছে। সুখের বিষয় অনেকে এই সমস্ত ঘটনা কবির কল্পনা মনে করির উপেক্ষা প্রদর্শন করিয়া থাকেন। আবার ২ । ১ টা দেব তার দোষে অনেক শিক্ষিত সম্প্রদায়ের মনে BBK BBBB BBB BBB DDDD BBBS BB BB BBBB BBB BB প্রকার ধৰ্ম্মের স্মৃষ্টি করিয়াছেন । নারায়ণ । সহজাত ব্ৰহ্মধৰ্ম্ম ? বরুণ ৷ ইণ ভাই, সে ব্রাহ্মপৰ্ম্ম শুক, সনাতন, নারদ, বেদব্যাস প্রভৃতি আজন্ম রৌদ্রতাপে দগ্ধ হয়ে, অনাহার-ত্রত সার করে ও লাভ করিতে পারেন নাই, এক্ষণে সেই ব্রাহ্মধৰ্ম্ম মনুয্যের পেটের মধ্যে লাভ করে স্থতিক বরুণ। বক সরের অনতিদূরে তাড়ক রক্ষসীর বন ছিল । শ্রীরামচন্দ্র তাড়কা বধ করিয়া যে পানে তাহীর মৃত দেহ নিক্ষেপ করেন সেই তাড়কা নালা অদ্যপি বর্তমান আছে । রামচন্দ্র তাড়ক বধের পর ভাগীরথীতে স্নান করিয়া বক সারে যে শিবপূজা করেন সেই রামেশ্বর শিব অদ্যাপি এখানে আছেন । কথিত আছে ঐ শিবের মস্তকে জল দিলে স্ত্রীলোকে সীতা স ঠীর ন্যায় পত্রি প্রাপ্ত হয় । এখানে গবর্ণমেণ্টের একটী বিধুণত অশ্বশালা আছে। এ প্রকার অশ্বশাল ভারতের কুত্ৰাপি আর দেখা যায় না। এই অশ্বালয়ে হশ্ব সকল সুশিক্ষিত করিয়া দিকে দিকে প্রেরিত হয় । জল সেচন জন্য অনেক অর্থ বায়ে গঙ্গ হইতে একটা প্রকাণ্ড জলপ্রণালী নিৰ্ম্মাণ করা হইয়ছে। প্রতি বৎসর বকসারে দুইটা করিয়া মেলা হয়। একটা ছাতু মেলা অপরটা খিচুড়ি মেলা। প্রথমটা চৈত্র সংক্রান্তিতে, দ্বিতীয়টা মাঘী সংক্রাঠিতে হইয় থাকে । মেলার সময় অনেক যাত্ৰী আসিয়া ছাতু এবং খিচুড়ি থ{য় । এখানে ও অনেকগুলি বাঙ্গালী আছেন। পুনরায় টুে,ণ ছাড়িল । টেণ কয়েকটা ষ্টেষণ দ্রুতবেগে যাইয়া আর