পাতা:কাঙ্গালের ঠাকুর - জলধর সেন.pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

)િ কাঙ্গালের ঠাকুর এই চোদ্দ বৎসর তারই স্নেহ-ধারায় যে আমি পুষ্ট, বদ্ধিত । আমার সেই স্নেহময়ী জননীর কথা যে সময়ে-অসময়েই আমার মনে হোতে চায়,- কোন বাধা-বিপত্তির কথা যে মনে থাকে না ! দুই-এক দিনের পথ হোলেও না হয় মনকে প্ৰবোধ দিতে পারতাম ; কিন্তু এ যে দীর্ঘ পথ ; আর সে পথে কত বিপদ, কত কষ্ট । মা যে কোন দিন এত কষ্ট সহ করেন নাই। পথে তার যদি অসুখ হয়, তা হ’লে কে তঁকে দেখবে ? কাকা কি তেমন করে তঁর সেবা করবে ? ডাক্তার-কবিরাজ কি আর মিলবে ? মা! যদি মারা যান। কথাটা আমি ভাবতে যে পারি না । আমি তখন কাতর ভাবে জগন্নাথ দেবের কাছে প্রার্থনা করতাম, হে ঠাকুর, আমার মাকে ঘরে ফিরে এনে দাও । এ সংসারে মা-ছাড়া আমার কেউ নেই। ঠাকুর । কাকীমার সঙ্গে কথা হওয়ার পর মুখ-ফুটে আর মায়ের কথা কাহাকেও বলতাম না ; তার ফল। এই হোতো যে, মনে সৰ্ব্বদাই তঁর কথা উঠতি ; হাজার চেষ্টা করেও আত্মসংবঝুণ করতে পারতাম না । সেবার ২৪শে রথ। ২৪শে পৰ্য্যন্ত চুপ করেই ছিলুম। BDBDBBDBD BDD D BD DBDS DDSDDD DBD BBD Y DBDBD BBDDDS sgBDB D BDBD DBD DBBBBS qDD DBD DDD কথা বললে তঁর ঠাকুর দর্শনের কোন ব্যাঘাতই হবে না। তুংখুন- আমি দিন গণতে আরম্ভ করলাম। ২রা তারিখে