পাতা:কাঙ্গালের ঠাকুর - জলধর সেন.pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( C. कङ नृद्र ! তৈরী ক’রে দিই। দুদ, চিনি, ষ্টোভ,-মা সব রেখে গেছেন ; রুটী-মাখন ও রেখে গেছেন। রুট টোষ্ট করে দিই, আর একটু চা তৈরী করে দিই। তাই খেয়ে ঘুমোও। রাত প্ৰায় দশটা বাজে ।” আমি বলিলাম, “ও সব কিছু কাজ নেই। শেষে হাত পুড়িয়ে ফেল, কি একটা অগ্নিকাণ্ড হোক। তার চাইতে তুমি আমার গায়ে একটু হাত বুলিয়ে দাও, তা হলেই আমার শরীর জুড়িয়ে যাবে। টােষ্ট তুমি পেরে উঠবে না।” মোহিনী বলিল, “সে কথা। আর বলতে হবে না। আমি বেশ রাঁধতে শিখেছি। আগে জানতাম না। তাই। শুনবে তবে ; সেদিন বাবা আটদশজন বাবুকে নিমন্ত্রণ করে। ছিলেন। তঁরা ব’লে দিয়েছিলেন, বামুণ-ঠাকুরের রান্না খাবেন না । মা রান্না করেছিলেন ; আমি মাংস রোধেছিলাম। —হ্যা গো, আমি নিজে হাতে বেঁধেছিলাম। সবাই খেয়ে কি “বলেছিলেন জান—এমন মাংস রান্না তারা কখন খামনি। বাবা বাড়ীর মধ্যে এসে মাকে বল্লেন ‘ওগো, বৌমা স্নান্নায় MggSDD KBDLS sLBB BDBDB DBDS SDBDBDD DB DD gDS শুনলে—একেবারে এম-এ পাশ -তোমার আগেই আমি পাশ হয়ে গেছি। কেমন মশাই, আর আমি কি না খানি টেষ্ট করতে হাত পুড়িয়ে ফেলব।-লঙ্কাকাণ্ড করব।” যাক, এতক্ষণে মোহিনী স্বরূপে আসিয়াছে। সে