পাতা:কাঙ্গালের ঠাকুর - জলধর সেন.pdf/৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NGO कांत्रांगद्र ठांकूव्र ডাকাত আছে; যাত্রীদের প্রায়ই নানা পীড়া হয়,-অনেকে প্ৰাণত্যাগ করে। এ অবস্থায় আমার মত ছেলেমানুষকে কিছুতেই সঙ্গে লইতে পারা যায় না। আমি যদি সঙ্গে যাইতে চাই, তাহা হইলে কাকা মাকে লইয়া যাইতে পারিবেন না-স্পষ্ট জবাব দিলেন । মা আমাকে অনেক বুঝাইলেন ; কিন্তু আমি কঁাদিয়া আকুল হইলাম। অবশেষে মা বলিলেন “তা হ’লে আমার অদৃষ্ট আর জগন্নাথ দৰ্শন নেই। যাক,-আমি আর যাব না। পাপীর কি এমন ভাগ্য হয়।” তিনি দীর্ঘনিঃশ্বাস ত্যাগ করিয়া তীর্থযাত্রার বাসনা ত্যাগ করিতে উদ্যত হইলেন । লেখাপড়া অতি সামান্যই শিখিয়াছিলাম। বেণের ছেলে ; একটু লিখিতে-পড়িতে পারিলে এবং হিসাবপত্র রাখিতে পারিলেই যথেষ্ট । তাই বাবা আমাকে স্কুলে দেন নাই,-পাঠশালার বিদ্যা কথঞ্চিৎ আয়ত্ত করিয়াই বায় বৎসর বয়সে আমি দোকানে যাইতে আরম্ভ করি। সে ভালই হইয়াছিল, নতুবা তাহার এক বৎসর পরেই যখন “বাবা মারা গেলেন, তখন যদি আমি দোকানের কাজ মোটেই না জানিতাম, তাহা হইলে বড়ই বিপদ ইত । ऊ' cणथioद्ध खानि अांद्र ना-छे स्त्रांनि-विछ न-३ कूक, মায়ের দীর্ঘনিঃশ্বাস আমার সেই চোদ্দ বৎসর বয়সেই বুকে বড়ই বাজিল। আমি দেখিলাম, মায়ের তীর্থধৰ্ম্মের আমিই অন্তরায় হইলাম। তখন আর নিজের কথা ভাবিলাম না,