পাতা:কাঙ্গাল হরিনাথ (দ্বিতীয় খণ্ড) - জলধর সেন.pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰেষ্ঠ, অন্যের প্রণালী কিছুই নহে, ইহা প্ৰমাণ করিতে তর্ক বিতর্ক ও বিবাদ করা অজ্ঞতার কাৰ্য্য। যাহাতে যাহার চিত্ত স্থির হয় এবং ভগবানের সামীপ্য লাভ হয়, তাহাই তাহার পক্ষে প্ৰাণের ধন ও জীবনের বস্তু। যিনি অবলম্ব্য প্ৰণালীর মুখবন্ধ দেখিয়া প্ৰণালীস্থ সাধককে অন্য প্ৰণালী অবলম্বন করিতে উপদেশ প্ৰদান করেন, তিনি বহুদৰ্শন আচাৰ্য্য ও গুরু নহেন, তিনি দল বাধিবার গুরুঠাকুর। এই প্রকার প্রণালী পরিবর্তনে অনেকে উভয় কুল হারাইয়া একেবারে শুষ্ক হইয়া যায়। এই শুষ্কতা দীর্ঘকাল স্থায়ী থাকিলেই লোকে হয় স্বেচ্ছাচারী, না হয় নাস্তিক रुछ्रेग्ना प्लेटर्छ । কাঙ্গাল হরিনাথ বলিয়াছেন, প্ৰণালী যেমন উপাসনা নহে, উপাসনার অবলম্বন ; সেইরূপ ভগবানের নামও ভগবান নহেন, ভগবান প্ৰাপ্তির সহায় স্বরূপ। দেশ-কাল-পাত্ৰভেদে এবং আপনার হৃদয়ানুসারে প্রণালীর মত এই নামও লোকে অবলম্বন পূর্বক উপাসনা করিয়া থাকে! যিনি যে নাম অবলম্বনে সামীপ্য সিদ্ধি লাভ করিয়া কৃতাৰ্থ হইয়া থাকেন, সেই নামই র্তাহার মূলমন্ত্র, উপাস্য-দেবতা-স্বরূপ এবং হৃদয়ের সর্বস্বাধন। সাধকের এই অবস্থায় নাম ও নামী এক হইয়া যায়। কাঙ্গাল বলেন “ভাষা ও বাক্যের এমন কোন শক্তি নাই যে, সে ভগবানকে প্ৰকাশ করিতে পারে। যখন সাধকের সাধন-শক্তি বাক্যে ও শব্দে প্ৰবেশ করে, তখন অপ্ৰাণ বাক্য ও শব্দ সকলও প্ৰাণশক্তি পাইয়া জীবন্ত হইয়া উঠে। এইরূপ জীবন্ত বাক্য ও শব্দের নামই মন্ত্র। চুম্বক-পাথর স্পর্শ করিয়া লৌহ যেমন তাহার গুণ প্রাপ্ত হয়, সেইরূপ বাক্য D KYS DDBDBDBDD DBBBDBD yBB BDBB LSDDBD DB KBD SS আমাদের মনে হয় এই প্ৰকার শক্তিসম্পন্ন বাক্যকেই সিদ্ধবাক্য বা সিদ্ধশব্দ বলে। সিদ্ধপুরুষগণ এই সিদ্ধবাক্য অন্যকে প্ৰদান করেন ; 团 እSዓ