পাতা:কাঙ্গাল হরিনাথ (দ্বিতীয় খণ্ড) - জলধর সেন.pdf/১১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করিয়াই সিদ্ধিলাভের সম্ভাবনা নাই। অতএব হঠযোগই সকল যোগের প্রথমাঙ্গ বা সোপান। বাল্যকালই এই যোগশিক্ষার উপযুক্ত সময়। ইহার পর শিরা ও অস্থি প্রভৃতি যতই দৃঢ় হইতে থাকে, লোকে হঠযোগ শিক্ষা করিতে ততই অপরাগ হয়। প্ৰৌঢ়াবস্থায় উক্ত যোগ কাহারও অৰলম্ব্য নহে। সেকালে গুরুগৃহে ছাত্ৰগণ এই হঠযোগ অভ্যাস করিত, ইহা পাঠেরই একটি অঙ্গ ছিল। যে দেশের লোকে যত যত্ন সহকারে একান্ত হইয়া এ যোগের সেবা করিয়া থাকে, তাহারা ততই শিল্প বাণিজ্য ও অপর বিদ্যায় পারদর্শী বলিয়া পৃথিবীতে প্ৰসিদ্ধ হয়। যাহারা শিল্পযন্ত্র ও অর্ণবযান ইত্যাদি নিৰ্ম্মাণ করিতে নিপুণ নহে, তাহারা উক্ত বিষয়ে যোগভ্ৰষ্ট হইয়া বাণিজ্যের উন্নতি করিতে পারে না। যাহাদিগের কৃষিযোগ ব্যভিচারযুক্ত, তাহারা অন্নের সচ্ছলতা লাভে বঞ্চিত থাকে। যোগ সম্বন্ধে কাঙ্গাল হরিনাথ অনেক তত্ত্বকথা বলিয়াছেন, এ স্থলে তাহার সারোন্ধোর করা ও এক প্রকার অসম্ভব ব্যাপার। কিন্তু আমি যদি এই স্থান কাঙ্গালের একটি গান তুলিয়া দিই, তাহা হইলে কাঙ্গালের কথার আভাস সকলেই পাইবেন । কাঙ্গাল হরিনাথ গাইয়াছেন বিনা ইন্দ্ৰিয় দমন, না হয়। কখন, কৃষ্ণসেবা मा९न्म ७&न्म । ১ । যে জন হয় রিপুর অধীন, সেই ত দীন, অধম বলে পণ্ডিত জন ; কাম ক্রোধের দাস হইয়ে, জ্ঞান হারায়ে, ভ্ৰমণ করে মায়াকানন । ২। ইন্দ্ৰিয় বিষম বেদে, ফেলে ফাদে, ভালুক করে মানুষ রতন ; নাকেতে ডুরি দিয়ে, নাচাইয়ে, के यथों उष्थी कब्र अभ । e \)