পাতা:কাব্যগ্রন্থ (অষ্টম খণ্ড).pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শারদোৎসব লক্ষেশ্বর কি সন্দেহ করচি ! তুমি তা কি কিছু জান না ; বড় সাধু! ভণ্ড সন্ন্যাসী কোথাকার ! ঠাকুরদাদা আরে কি বলিস লখা ? আমার ঠাকুরকে অপমান ! উপনন্দ এই রং-বাট নোড়া দিয়ে তোমার মুখ গুড়িয়ে দেব না ! টাকা হয়েচে বলে অহঙ্কার । কাকে কি বলতে হয় জান না ? ( সন্ন্যাসীর পশ্চাতে লক্ষেশ্বরের লুক্কায়ন ) بخاطعید সন্ন্যাসা আরে কর কি ঠাকুরদাদা, কর কি বাবা ! লক্ষেশ্বর তোমাদের চেয়ে ঢের বেশি মানুষ চেনে । যেমনি দেখেচে অমনি ধরা পড়ে গেছি! ভণ্ড সন্ন্যাসী যাকে বলে ! বাবা লক্ষেশ্বর, এত দেশের এত মানুষ ভুলিয়ে এলেম, তোমাকে ভোলাতে পারলেম না ! লক্ষেশ্বর না, ঠিক ঠাওরাতে পাচ্চিনে ! হয় ত ভাল করিনি । আবার শাপ দেবে, কি, কি করবে ! তিনখান জাহাজ এখনো সমুদ্রে আছে । ( পায়ের ধূলা লইয়া ) প্রণাম হই ঠাকুর,—হঠাৎ চিনতে পারিনি। বিরূপাক্ষের মন্দিরে আমাদের ঐ বিকটানন্দ বলে একটা সন্ন্যাসী আছে আমি বলি সেই ভণ্ডটাই বুঝি ! ঠাকুর্দা, তুমি এক কাজ কর । সন্ন্যাসী >Qや