পাতা:কাব্যগ্রন্থ (অষ্টম খণ্ড).pdf/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শারদোৎসব লক্ষেশ্বর তাঁ্যা । এরই মধ্যে ঠাকুর্দার কাছে সমস্ত ফাস করে বসে আছ ? বাবা, তুমি এই ব্যবসাবুদ্ধি নিয়ে সোনার পদ্মর আমদানী করবে ? তবেই হয়েচে ! তুমি যেই মনে করলে আমি রাজি হলেম না আমনি তাড়াতাড়ি অন্য অংশীদার খুজতে লেগে গেছ ! কিন্তু এসব কি ঠাকুর্দার কৰ্ম্ম ? ওঁর পুজিই বা কি ? সন্ন্যাসা তুমি খবর পাওনি । কিন্তু একেবারে পুজি নেই ত৷ নয় ! ভিতরে ভিতরে জমিয়েচে । লক্ষেশ্বর ( ঠাকুরদাদার পিঠ চাপড়াইয়া ) সত্যি না কি ঠাকুর্দা ? বড় ত ফাকি দিয়ে আসচ ! তোমাকে ত চিনতেম না ! লোকে আমাকেই সন্দেহ করে, তোমাকে ত স্বয়ং রাজাও সন্দেহ করে না । তাহলে এতদিনে খানাতল্লাস পড়ে যেত। আমি ত, দাদা, গুপ্তচরের ভয়ে ঘরে চাকর বাকর রাখিনে । ঠাকুরদাদা তবে যে আজ সকালে ছেলে তাড়াবার বেলায় উদ্ধস্বরে চোবে, তেওয়ারা, গিরধারালালকে হাক পাড়ছিলে ! লক্ষেশ্বর যখন নিশ্চয় জানি হাক পাড়লেও কেউ আসবে না, 어어 8 – 12