পাতা:কাব্যগ্রন্থ (তৃতীয় খণ্ড).pdf/২১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সোনার তরী বিদ্যুতের বেগে, অনায়াস সে মহিমা— হিংসাতীব্র সে আনন্দ—সে দৃপ্ত গরিমাইচ্ছা করে একবার লভি তার স্বাদ — ইচছা করে বার বার মিটাইতে সাধ পান করি বিশ্বের সকল পাত্ৰ হ’তে আনন্দমদিরা ধারা নব নব স্রোতে । হে সুন্দরী বসুন্ধরে, তোমা পানে চেয়ে কত বার প্রাণ মোর উঠিয়াছে গেয়ে প্রকাণ্ড উল্লাসভরে ; ইচ্ছা করিয়াছে সবলে তাকড়ি ধরি এ বক্ষের কাছে সমুদ্রমেখলাপরা তব কটিদেশ ; প্রভাত রৌদ্রের মত অনন্ত অশেষ ব্যাপ্ত হ’য়ে দিকে দিকে, অরণ্যে ভূধরে কম্পমান পল্লবের হিল্লোলের পরে করি নৃত্য সারাবেলা, করিয়া চুম্বন প্রত্যেক কুসুমকলি, করি’ আলিঙ্গন সঘন কোমল শ্যাম তৃণক্ষেত্রগুলি, প্রত্যেক তরঙ্গপরে সারাদিন দুলি’ আনন্দদোলায়। রজনীতে চুপে চুপে নিঃশব্দ চরণে, বিশ্বব্যাপী নিদ্রারূপে مناہج <