পাতা:কাব্যগ্রন্থ (নবম খণ্ড).pdf/১৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অচলায়তন যায় । কিন্তু তা’র চেয়ে ঢের বেশি আশ্চর্য্য হয় তুমি আমারই দাদা বলে ! মহাপঞ্চক। এই বানরটার উপর রাগ করাও শক্ত । দেখ পঞ্চক, তুমি ত আর বালক নও, তোমার এখন বিচার করে দেখবার বয়স হয়েচে ! পঞ্চক । তাই ত বিপদে পড়েচি। আমি যা বিচার করি তোমাদের বিচার একেবারে তা’র উলেট দিকে চলে, অথচ তা’র জন্যে যা দণ্ড সে আমাকে একলাই ভোগ করতে হয় । মহাপঞ্চক। পিতার মৃত্যুর পর কি দরিদ্র ত’য়ে, সকলের কি অবজ্ঞা নিয়েই এই আয়তনে আমবা প্রবেশ করেছিলুম, আর আজ কেবল নিজের শক্তিতে সেই অবজ্ঞা কাটিয়ে কত উপরে উঠেচি, তামাব চে দৃষ্টান্তও কি তোমাকে একটু সচেস্ট করে না । পঞ্চক । সচেষ্ট করবার ত কথা নয় । তুমি যে নিজ গুণেই দুষ্টান্ত হ’য়ে বসে আছ, ওর মধ্যে আমার চেস্টার ত কিছুমাত্র দরকার হয় না ! তাই নিশ্চিন্ত আছি । মহাপঞ্চক । ঐ শঙ্খ বাজ ল । এখন আমার সপ্তকুমরিকাগাথা পাঠের সময় । কিন্তু বলে’ যাচ্চি সময় নষ্ট কোরো না ! ( প্রস্থান ) >(? ●