পাতা:কাশীদাসী মহাভারত.djvu/৭৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• *-- - - - স্বয় স্থা ৭৩ ৯ • निछ कन्ईयरल इंह घदमब्र किञ्चब्र । এইবার জম্মি প্ৰভু ভজিব তোমারে । পূর্বে তুমি জামারে পালিলে বহুতর ॥ खकांननांङ खळांन नांहि हब्रिeि यांमां८ब्र a নমো জগৎগুরু ব্ৰহ্ম প্ৰণতপালন । এইরূপ দশমাস অবধি নির্ণয় । নমস্তে ব্রাহ্মণমূর্তি পতিত-তারণ ॥ জন্মমাত্রে মহামায়া জ্ঞান হরি লয় ॥ কৃপা করি দিলা মম গোধন রক্ষণে। পুনর্জন্ম খণ্ডন না হল সে কারণে ॥ এত শুনি বিস্ময় মানিল তপোধন । জিজ্ঞাসিল কহ শুনি যমের কথন । কিরূপেতে জন্মে জীব মায়ের উদরে । কিরূপেতে তনু ত্যাগ করে আরবারে । জন্মেতে যতেক ধৰ্ম্ম অধৰ্ম্ম আচার । কিরূপেতে কৰ্ম্মভোগ করায় তাহার ॥ দূত বলে সেই কথা কহিতে বিস্তার। ংক্ষেপে কহিব কিছু শুন সারোদ্ধার ॥ মায়ের উদরে জীব শৃঙ্গার পরশে । ঋতুর সংযোগে জন্ম জনক ঔরসে ॥ পঞ্চ রাত্রি গতে হয় বন্ধ.দ প্রমাণ । পক্ষান্তরে হয় জীব বদরী সমান ॥ মাসেক অন্তরে হয় অঙ্গুষ্ঠ প্রমাণ । হস্ত পদ নাছি মাংসপিণ্ডের সমান ॥ . দ্বিতীয় মাসেতে হয় মস্তক উৎপত্তি । তৃতীয় মাসেতে হয় হস্ত পদাকৃতি ॥ চতুর্থ মাসেতে কেশ লোমের জনম । পঞ্চম মাসেতে তমু বাড়ে ক্রমে ক্রম ॥ ষষ্ঠ মাসে ভ্রমে জীব মায়ের উদরে । চতুর্দিকে ঘোর অগ্নি দহে কলেবরে ॥ সপ্তম মাসেতে জীব নানা ক্লেশে রয় । ক্ষণেক চৈতন্য পেয়ে উদরে ভ্ৰময় ॥ মায়ের ভোজন-রলে বাড়ে দিনে দিনে । অষ্টমাসে দিব্যজ্ঞান আপনারে জানে ॥ জন্ম-জন্মান্তরে ষত করেছিল পাপ । তাহার স্মরণে হয় জ্ঞানের প্রতাপ । স্মরিয়া সে সব পাপ করয়ে ক্ৰন্দন । আপনারে নিজা করি বলয়ে বচন । অধম পাপিষ্ঠ আমি বড় দুরাচার । কেন না ভজিমু কৃষ্ণ সংসারের সার । জ্ঞানহত হবা মাত্রে করয়ে রোদন । জননীর স্তনপানে বাড়ে অনুক্ষণ । যুগধৰ্ম্মে যথা আয়ু বিধির নির্ণয় । তাহাতে অধৰ্ম্ম হৈল আয়ু যায় ক্ষয় ॥ অধৰ্ম্মের ফলে লোক মরে বাল্যকালে । যৌবনে মরয়ে কেহ অধৰ্ম্মের ফলে ॥ ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম ফলে মরে অৰ্দ্ধেক বয়সে । ৰূদ্ধকালে মরে লোক অদৃষ্টের বশে ॥ সৰ্ব্বকালে আছে মৃত্যু নাহিক এড়ান । ছোট বড় সৰ্ব্ব জীব একই সমান ॥ চুরি হিংসা মিথ্যা কহি পোষে স্বত দার। মৃত্যুকালে বেড়িয়া কান্দয়ে পরিবার ॥ ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম জানিয় তাহার আচরণ । বিচারিয়া ধৰ্ম্মরাজ করয়ে তাড়ন ॥ যাহা করে তাহা ভোগ নাহিক এড়ান । ংক্ষেপে কহিমু জীব কৰ্ম্মের বাখান ॥ এত শুনি হাসিয়া বলয়ে দ্বিজবর । এক সত্য কর ভূমি আমার গোচর ॥ কেমন যমের পুরী দেখাবে আমারে । এত শুনি ভাবি দূত কহিছে তাহারে । যমের বিষম পুরী বিপুল বিস্তার । দেখিবারে ইচ্ছা যদি হইল তোমার ॥ যত পিতৃ-পিতামহ-ঋণে বদ্ধ আছ । আপনি যতেক ঋণ লোকেরে দিয়াছ ॥ ক্রমে ক্রমে সব ঋণ করহ শোধন । তবে সে লইতে পারি যমের সদন ॥ ঋণগ্রস্ত জনের না হয় তথা গতি । যদি বা তথায় যায় ভুঞ্জয়ে দুৰ্গতি । এত শুনি ভাবি দ্বিজ বলল্পে বচন । - আজি আমি সৰ্ব্বঞ্চণ করিব শোধন ॥ । অঋণী হইব-আমি তোমার বচনে । পুনরপি তোমাকে পাইব কোন স্থানে ॥