পাতা:কাশীনাথ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ কপাল ভাঙ্গিয়াছে কি ? আজ হেমাঙ্গিনী শ্বশুরবাড়ী যাইবে । তাহার স্বামী উপেন্দ্ৰবাবু তাহাকে লাইতে আসিয়াছেন। নলিনী বহু দিবস হেমার সহিত দেখা করিতে যায় নাই। তাই আজ হেমা অনেক দুঃখ করিয়া তাহাকে যাইতে লিখিয়াছে। নলিনী প্ৰতিজ্ঞা করিয়াছিল, স্বামীর অনুমতি বিনা সে আর কোথাও যাইবে না ; কিন্তু আজ সে প্ৰতিজ্ঞা রক্ষা করিতে গেলে, প্রিয়-সখীর সহিত আর দেখা হয় না। নলিনী বড় বিপদে পড়িল। হেমা লিখিয়াছে তাহারা তিনটার ট্রেনে রওনা হইবে । তাহা হইলে স্বামীর অনুমতি লওয়া কি করিয়া হয় ? বহু কু-তর্কের পর নলিনী যাওয়াই স্থির করিল। যাইবার সময় দাসীকে সে বলিয়া দিল, যেন ঠিক তিনটার সময় রায়েদের বাড়ীতে গাড়ী পাঠান হয়। গাড়ী পাঠানও হইয়াছিল, DS SDBDB DBDBBD BD DDBD DB DS SDuDBDD B মলিনীকে কিছুতেই ছাড়িয়া দিল না। অনেক জিদ করিয়াও সে হেমার হাত এড়াইতে পারিল না। হেমা আজ অনেক দিনের জন্য চলিয়া যাইতেছে। কত কাল আর দেখা হইবে না-সহজে কে ছাড়িয়া দেয় ? বাটী ফিরিতে বিলম্ব হইলে স্বামী রাগ করিবেন। এ কথা বলিতে DBBDD BBDB DBBDDYLDDBBS BKSB DBBD DDD S S L হীনতা কে স্বীকার করে ? বিশেষ এই বয়সে। অবশেষে সে কথাও সে বলিল, কিন্তু হেমা তাহা বিশ্বাস করিল না। সে হাসিয়া বলিল, বোকা বুঝিও না। রাগারগির ব্যাপার। আমি ঢের বুঝি। উপেনবাবুও অনেক রাগ করতে জানেন। কথাটা হেমা হাসিয়া উড়াইয়া দিল ; কিন্তু নলিনী মৰ্ম্মে ড়িা পাইল। সকলের স্বামী কি এক ছাচে গড়া। সকলেই কি পেনবাবুর মত ?