পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/১৯৪

vo aptete [ बफ़ वि९५ अक्षांश রূপ কুম্ভীরাদিতে পরিপূর্ণ, রজোগুণরূপ বিক্ৰম-লতায় ব্যাপ্ত এবং সত্বগুণরূপ রত্নময় ও চিন্তারূপ প্ৰচণ্ড তরঙ্গমালায় আন্দোলিত চিত্তস্বরূপ-সমুদ্রকে সুস্থির কারিয়া, এই আনন্দকাননে পরমসুখে অবস্থান করিতে পারিব। বিক্ষিপ্তচেতা, YDBDD S BDS DBD SDBDBDB BDDB DDD S DS0SS SzBBDBB DBBS চৈতন্যরূপিনী মহামায়ার সহিত জগৎপিতা পরমেশ্বর ধূর্জটি এই প্রকার পরামর্শ করিয়া, স্বকীয় বাম অঙ্গের উপর সুধামোচনকারিণী দৃষ্টি নিক্ষেপ করিলেন। DBDB BD DBD BDDD BBBBDDBD BE uDBuSDBDDDBD BBD DBB DBS লেন। ৪২-৪৩)। সেই সত্বগুণাতিশয়শালী পুরুষ অতিশয় শান্তমুর্দি, তাহার গাম্ভীৰ্য্যে সমুদ্ৰ পৰ্য্যন্তও পরাজিত। হে মুনে। সেই পুরুষ অতিশয় ক্ষমাশীল, এ সংসারে কাহারও সঠিত তাহার তুলনা দিতে পারা যায় না। ৪৪ ৷ সেই পুরুষের কান্তি ইন্দ্ৰনীলমণির ন্যায় নীলবৰ্ণ, তিনি অতি শ্ৰীমান, তঁহার নেত্ৰ পুণ্ডবীকের BDDDBDB LD DBDS SBLgD DDDDD BBBB BDDB BBBB KK DBDBD DDY পীতবর্ণ। ৪৫ । সেই পুরুষের বাহুদ্বয় অতি বিশাল, প্ৰচণ্ড ও প্ৰকাশশীল। তঁহার নাভিরূপ হ্রদমধ্যে একটী পরম সুগন্ধময় ও বিকসিত অরবিন্দ বিরাজমান ছিল। ৪৬ । তিনি নিখিল-গুণের একমাত্ৰ আভাসস্থল ও সকল কলার একমাত্র নিধিস্বরূপ। সেই পুরুষ অদ্বিতীয় এবং সকল বস্তু হইতে পবম উৎকৃষ্ট, এই কারণে তিনি একমাত্র পুরুষোত্তমপদের অভিধেয়।। ৪৭। তদন্তে মহামহিম-বিভুষিত সেই মহাপুরুষকে বিলোকন করিয়া, ভগবান মহাদেব কহিলেন যে, হে অচ্যুত ! তুমি মহাবিষ্ণু হও । ৪৮। বেদচতুষ্টয় তোমার নিঃশ্বাস হইতে আবিভূতি হইবে, সেই সকল বেদ হইতেই তুমি সকল বিষয় জানিতে পরিবে। হে মহাবিষ্ণে । বেদ প্ৰদৰ্শিত পথ অবলম্বন করিয়া, তুমি যথোচিত বিধান করিও । ৪৯ । সেই বুদ্ধিতত্ত্বস্বরূপ পুরুষকে এবহুপ্রকার আদেশ করিয়া, BDDDD DBBBD DDBDD BBD BDDDBDDDBD DBLL LsBBDB DBBD S00S অনন্তর মহাদেবের সেই নির্দেশ স্বীয় মস্তকে নিধান করত, ভগবান বিষ্ণু ক্ষণকাল ধ্যানপর হইয়া, তপস্যায় মনোনিবেশ করিলেন। ৫১ ৷ তদনন্তর তিনি সেই স্থলে স্বীয় চক্রের দ্বারা এক রমণীয় পুষ্করিণী খনন করিয়া, নিজগাত্ৰোন্তব স্বেদ-সলিলসমূহ দ্বারা ভাহা পরিপূরিত করিলেন। ৫২। সেই চক্ৰপুষ্করিণীর ‘তীরে বিষ্ণু পঞ্চাশৎ সহস্ৰ বৎসর ব্যাপিয়া, স্থাণুর ন্যায় নিশ্চলভাবে অতি উগ্ৰ তপস্যা করিলেন । ৫৩। তদনন্তর, তপস্যার প্রভাবে জাজ্বল্যমানাকৃতি নিমীলিতBBDDBBSBD DBBBS BD DBDBD DDD DBD