পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/২৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

fayeva vəqf ] झ७°ां-िथांकूéांब । ३8@ প্ৰসাদে স্বীয় পত্নীর অভিলাষানুরূপ ফললাভ করিতে সমর্থ হইয়া, পুর্ণমনোন্নাথ হইয়াছিলেন। নাদেশ্বরের অৰ্চনা করিয়া কোন ব্যক্তি কোন অভিলষিত পদার্থ প্ৰাপ্ত না হইয়াছেন ? এই কারণে মনুষ্যগণের কায়মনোবাক্যে নাদেশ্বরের BBB DB DTDS0gDSEES G BDSS SBDBYS DBBDD DT E EKS কালে একটী পুত্র প্রসব করিলেন। পূর্ণভদ্র সেই পুত্রের “হারিকেশ্ব” এই নাম প্ৰদান করিলেন। ৪৬ ৷ সেই পুত্রের মুখচন্দ্র নিরীক্ষণে অতিশয় হৃষ্টান্তকরণ পূর্ণভদ্র, নানাবিধ বস্ত্ৰালঙ্কার প্রভৃতি প্ৰদান করিলেন, পুত্রের জননী কনককুণ্ডলাও সেই সময়ে অপরিমিত আনন্দ লাভ করিলেন । ৪৭ ৷ অ৩ি প্রিয়দর্শন পুণচন্দ্ৰানন সেই বালকাটাও শুক্লপক্ষের চন্দ্ৰমারি ন্যায় প্রতিদিনই বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইতে লাগিলেন। ৪৮। বালক হরিকেশ, অষ্টবৰ্ষ বয়ঃক্রম হইতে অতিশয় শিবভক্তিপরায়ণ হইলেন, এবং প্রতিদিনই তাহার হৃদয়ে এই ভাবটা বদ্ধ হইতে লাগিল যে, এ জগতে মহাদেবই এক সৰ্বেশ্বর । ৪৯ ৷৷ হরিকেশ ধূলাখেলার সময়ও ধুলা দ্বারায় মহাদেব-লিঙ্গ নিৰ্ম্মণপূর্বক হরিদ্বর্ণ কোমল তৃণসমূহের দ্বারা অতি কৌতুক, ভাবে পূজা করিতেন। ৫০ । হরিকেশ নিজের সকল মিত্রগণকেই পৃথক পৃথক “চন্দ্ৰশেখর, ভূতেশ, মৃত্যুঞ্জয়, মৃড়, ঈশ্বর, ধুর্জাটি, খণ্ডপরশু, মৃড়ানাশ, ত্ৰিলোচন, ভাৰ্গ, শস্তু, পশুপতি, পিনাকা, উগ্র, শঙ্কর, শ্ৰীকণ্ঠ, নীলকণ্ঠ, ঈশ, স্মরার পার্বতীপতি, কপালী, ভালনয়ন, শূলপাণি, মহেশ্বর, অজিনম্বর, দিশ্বাস্ত্র, গঙ্গাবিচ্ছিন্নকেশ, বিরূপাক্ষ, অহিভূষণ” ইত্যাদি নামের দ্বারা আহবান করতেন। তাহার কর্ণদ্বয় মহাদেব নাম ভিন্ন অন্য কোন শব্দ শ্রবণ করিত না । ৫১-৫৫ । মহাদেব মন্দিরের প্রাঙ্গণ হইতে তাহার পদদ্বয় অন্যত্ৰ গমন কারও না, মহাদেবমুৰ্ত্তি ভিন্ন অন্য কোন বস্তু দর্শন করিতে র্তাহার নয়নদ্বয় সর্ববাদ পরামুখ থাকি ৩ ৷৷ ৫৬ ৷ হরনামী-রূপ অমৃতময় অক্ষর সেবনেই তাহার রসনা তৃপ্তি অনুভব করত। তাহার স্ত্ৰাণ, মই দেবের চরণ সরোজের সুগন্ধ ভিন্ন অন্য কোন গন্ধ গ্ৰহণ করত না । ৫৭ ৷৷ তাহার হস্তদ্বয় সর্বদা মহাদেবের কৌতুক কৰ্ম্মেতেই ব্যাপৃত হত। তাহার মন মহাদেব ভিন্ন অন্য বিষয় চিন্তা করিত না। ৩িনি যাই পান করিতেন, তাহা পূর্বে মহাদেবকে প্ৰদান করিতেন। ৫৮। যতপ্রকার আহাৰ্য্য দ্রব্য সকলই মই দেবের উদেশে উৎসর্গ করিয়া, তদনম্ভৱ আহার করিতেন। সেই হরিকেশ, সকল স্থলে মহাদেব ভিন্ন অন্য কোন পদার্থই বিলোকন করিতেন না । ৫৯ ৷৷ গমনকালে, গানকালে, শয়নে, স্বপনে, উপবেশনে বা জলপানকালে, তিনি সেই ত্ৰিনয়ন শিবকে বিলোকন করিতেন। তঁহার হৃদয় তৎকালে অন্য কোন ভাৰ