পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/২৬২

ቅ.. (r 8 কাশীখণ্ড । (tafe west ময় প্ৰদীপ সমুহের দ্বারা তঁহার নীরাজনা ( আরতি ) করিতেছেন। বিদ্যাধরী ও কিন্নীগণ ত্রিকালীন তাহার বেশভূষা নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিতেছেন এবং দেবকীন্তাগণ চামাররাজির দ্বারা তঁহাকে ব্যাজন করিতেছেন । ৩-১৫ । সেই লিঙ্গ দর্শন করিয়া ঈশানের ইচ্ছা হইল যে, আমি ঘটপূর্ণ শীতল জলের দ্বারা এই মহালিঙ্গকে স্নান করাইব। তখন তিনি ত্ৰিশূলের দ্বারা সেই মহালিঙ্গের দক্ষিণদিকস্থ ভূমি প্রচণ্ডবেগে খনন করত, এক কুণ্ড নিৰ্ম্মাণ করিলেন। হে মুনে। তখন সেই কুণ্ড হইতে, পৃথিবীর পরিমাণ হইতে দশগুণ অধিক জল নিৰ্গত হইতে লাগিল এবং সেই জলে এই বসুধা আবৃত হইয়া পড়িল ৷৷ ১৬-১৮। তখন রুদ্রমূৰ্ত্তি ঈশান, শীতল, জাডারহিত এবং পাপধ্বংসকারী ও অন্য দেহধারী কর্তৃক অস্পষ্ট, সাধুগণের মনের ন্যায় স্বচ্ছ, আকাশমার্গের ন্যায় নিৰ্ম্মল, জ্যোৎস্নার ন্যায় সমুজ্জ্বল, শস্ত নামের ন্যায় পাবন, পীযুষ তুল্য সুস্বাদু, গাভীর গলদেশের ন্যায় মুখস্পর্শ, নিষ্পাপ ব্যক্তির বুদ্ধির ন্যায় গম্ভীর, পাপিগণের সুখের ন্যায় তরল, পদ্ম সুগন্ধি ও পাটলিপুষ্পগন্ধি, দর্শকসমূহের নয়ন ও মনোহারী, অজ্ঞান তাপসন্তপ্ত প্ৰাণিগণের প্রাণের এক মাত্র রক্ষণকারী, পঞ্চামৃতের দ্বারা স্নানাপেক্ষা অধিক ফলপ্রদ, শ্ৰদ্ধাপূর্বক স্পর্শকারী ব্যক্তিগণের হৃদয়ে লিঙ্গত্ৰিতয়ের জনক, অজ্ঞানবিনাশী, জ্ঞানপ্ৰদ, উমার স্পৰ্শজনিত সুখ হইতেও বিশ্বেশ্বরের অধিকতর স্পর্শমুখকারী এবং মহামহা। অবভূথ সুন্নান হইতেও অধিক শুদ্ধিবিধায়ক-সেই জলের দ্বারা সহস্ৰধার-কলস পরিপূর্ণ করত, হৃষ্টচিত্তে সহস্রাবার সেই মহলিঙ্গকে স্নান করাইলেন। ১৯-২৬। অনন্তর বিশ্বলোচন বিশ্বাত্মা ভগবান বিশ্বেশ, প্ৰসন্ন হইয়া সেই রুদ্র রূপী ঈশানকে বলিতে লাগলেন যে, হে সুব্রত ঈশান । তোমার এই কৰ্ম্মের দ্বারা আমি প্ৰসন্ন হুইয়াছি। তুমি যে কাৰ্য্য করিয়াছ, ইহা অতি মহৎ ও আমার অতিশয় শ্ৰীতিকর, এবং অদ্যাবধি এই কাৰ্য্য। আর কেহই করে নাই, অতএব হে জটিল । হে ঈশান ! হে তপোধন। হে মহোদ্যমপরায়ণ । তুমি বর প্রার্থনা কর, অদ্য তোমাকে আমার কিছুই Rē R-Ra ঈশান কহিলেন, হে দেবেশি। যদি আপনি আমার প্রতি প্ৰসম হইয়া থাকেন এবং আমিও যদি বরাদানের যোগ্য পাত্ৰ হই, তাহা হইলে, হে শঙ্কর ৷ এই অনুপম ऊँीर्थ यां°नांद्र नाgभ३ देिथIांड द डेक । ७० । A SADDOKS DBBBS BBDBL BDD DDD LzSDDLBLYS L ইহাই পরম শিব তীর্থ হইবে। যাহারা শিব শব্দের অর্থ চিন্তা করেন, তাহারা শিবশব্দের অর্থ “জ্ঞান” বলিয়া থাকেন, সেই জ্ঞানই আমার মহিমায় এই স্থানে