পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

aft Vit) জ্ঞানবাপী-বর্ণন RGłół জলরূপে দ্রবীভূত হইয়াছে, এই জন্য এই তীর্থ “জ্ঞানোদ” নামে ত্ৰিলোকে বিখ্যাত হইবে। ইহা স্পর্শ করিলেই সমস্ত পাপ হইতে মুক্ত হওয়া যায়। জ্ঞানোদ-তীর্থ Beug BSDD KDBBSDD DDK DD YS S TuBuuB D BD BBY BuDSDD L রাজসূয় যজ্ঞের ফল প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। ৩১-৩৪ । ফলগুতীর্থে মানব স্নান করত, পিতৃলোকের তর্পণ করিয়া যে ফল প্ৰাপ্ত হইয়া থাকে, এই জ্ঞানেদ-তীর্থে শ্ৰাদ্ধ করিলেও সেই ফল লাভ করে। গুরুবার পুষ্যা নক্ষত্ৰযুক্ত সিতাষ্টমী তিথিতে যদি ব্যতীপান্ত-যোগ হয়, তবে সেই দিনে এই তীর্থে শ্ৰাদ্ধ করিলে, তাহাতে গয়া হইতে cक९ि७• ख्ञथिक व्ल छ् ।। ७6-७७ ।। পুষ্কর டுனி পিতৃগণের তপণ করিয়া যে পুণ্য প্ৰাপ্ত হওয়া যায়, এই তীর্থে তিলের দ্বারা তৰ্পণ করিলে, তাহা হইতে কোটিগুণ অধিক ফল প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। সূৰ্যগ্ৰহণকালীন কুরুক্ষেত্রে রামন্ত্রদে LD BDBBB BB DD KK BBLDL DDSDDBDSTBg gBKDBS BDD DBBB DDD হইয়া থাকে। যাহাঁদের পুত্ৰগণ এই জ্ঞানতীর্থে পিণ্ড প্ৰদান করে, তাহারা প্ৰলয়কাল পৰ্য্যন্ত শিবলোকে বাস করিয়া থাকে। মানব অষ্টমী এবং চতুৰ্দশীতে উপবাস করিয়া প্ৰাতঃকালে এই তীর্থে স্নান ও এই জল পান করিলে, সে ব্যক্তির অন্তর শিবময় হয়। ৩৭-৪০ । যে ব্যক্তি একাদশীতে উপবাস করিয়া, ইহার তিন গণ্ডুষ মাত্র জল পান করে, নিঃসংশয় তাহার হৃদয়ে তিনটী শিবলিঙ্গ উৎপন্ন হয় । বিশেষতঃ সোমবারে যে ব্যক্তি এই ঈশানতীর্থে স্নান ও পিতৃ, ঋষি ও দেবগণের তৰ্পণ এবং যথাশক্তি দান করত, বহুতর উপহারের দ্বারা বিশ্বনাথের পুজা করে, সেই মানব কৃতকৃত্য হইয়া থাকে। ৪১-৪৩। সন্ধ্যার উপাসনাকাল অতিক্রম করিলে যে পাপ হয়, এই জ্ঞানোদতাৰ্থে সন্ধ্যোপাসনা করিয়া ব্ৰাহ্মণ, তৎক্ষণাৎ সেই পাপ হইতে মুক্তিলাভ করত জ্ঞানবান হইয়া থাকে। ইহার নাম শিবতীর্থ, ইহাই শুভজ্ঞানতীর্থ, ইহারই নাম তারকতীর্থ এবং ইহাই নিশ্চয় মোক্ষতীর্থ। এই তীর্থ স্মরণ করিলেও পাপসমূহ নষ্ট হইয়া থাকে। ইহার দর্শন, স্পৰ্শন, ইহাতে সুমান এবং ইহার জল পান করিলে চতুৰ্ব্বৰ্গ ফল প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। ৪৪-৪৬। এই শিবতীর্থের জল দর্শন করিবামাত্ৰই ডাকিনী, শাকিনী, ভূত, প্ৰেত, বেতাল, রাক্ষস, গ্ৰহ, কুষ্মাণ্ড, কোটিঙ্গ, (প্রেতিবিশেষ) কালকণী, শিশুগ্ৰহ, জ্বর, অপস্মার, বিস্ফোট প্রভৃতি সমুদয়ই শান্ত হইয়া থাকে। ৪৭-৪৮। যে সুধী ব্যক্তি জ্ঞানোদতীর্থের জলের দ্বারা শিবলিঙ্গকে স্নান করায়, সর্বতীর্থের জলের দ্বারা সুন করাইলে যে ফল লাভ হয়, তাহারও। সেই ফল লাভ হইয়া থাকে। জ্ঞানস্বরূপ আমিই এস্থানে দ্রবমুৰ্ত্তি হইয়া, জীবগণের জড়তা বিনাশ এবং জ্ঞানোপদেশ