পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/২৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RVeVy কাশীখণ্ড । [চতুৰিংশ অধ্যায় তনুলতাকে সিক্ত করিতে লাগিল। ৪৮-৫০ । কেহ জালাৰ্দ্ধ বস্ত্রের দ্বারা তাহার শরীরকে আচ্ছাদিত করিল, কেহ কাপুরিমিশ্রিত লেপের দ্বারা তাহার দেহ লিপ্ত করিতে লাগিল। কেহ তঁহার জন্য পদ্মিনী দলসমূহের দ্বারা কোমল শয্যা প্ৰস্তুত BD DDS SBD DDD DBDBB DDB DBBBD DB S BBDDD BDDB DBDBS তথায় মুক্তার হার বিন্যাস করিল। কোন চন্দ্ৰমুখী, শীতল জলশ্রবণনিবন্ধন অতিশয় শীতল চন্দ্ৰকান্তশিলাতলে সেই তাম্বঙ্গীকে স্নান করাইতে লাগিল । পরিচারিকাগণকে এইরূপে পরিচর্য্যা করিতে দেখিয়া, বুদ্ধিশরীরিণী নামে বুদ্ধিমতী কোন সখী, অতি দুঃখিতভাবে তাহাদিগকে বলিতে লাগিল যে, ইহঁর তাপশাস্তির জন্য আমি একটা উৎকৃষ্ট ঔষধ জানি।। ৫১-৫৫ । তোমরা সত্বর এই উপচারসমূহ এ স্থান হইতে অপসৃত কর এবং দেখ, আমি এই ক্ষণেই ইহঁকে তাপ হইতে মুক্ত করিতেছি। ইনি এই চিত্ৰপট দর্শন করিয়াই বিহবল হইয়া পড়িয়াছেন, এই চিত্রে নিশ্চয়ই ইহঁর কোন প্ৰিয় স্থান আছে, সুতরাং এই চিত্রপটের দ্বারাই ইহঁর পরিতাপ দূর হইবে। পরিচারিকাগণ বুদ্ধিশরীরিণীর এই বাক্য শ্রবণ করিয়া, কলাবতীর সম্মুখে সেই চিত্ৰপট লইয়া গিয়া বলিল যে, হে দেবি । আপনি এই চিত্ৰপট সন্দর্শন করুন, যাহাতে আপনার আনন্দদায়িনা কোন অভীষ্ট দেবতা অবস্থান করিতেছেন।। ৫৬-৫৯ ৷ কলাবতী ইষ্টদেবতার নাম শ্রবণে এবং সম্মুখে চিত্ৰপট দর্শনে তৎক্ষণাৎ যেন সুধাসিক্ত হইয়া, মুচ্ছ বস্থা হইতে, বর্ধজলসেকে তাপবিশুষ্ক ওষধির ন্যায় পুনরায় উত্থিত হইলেন। অনন্তর তিনি পুনরায় জ্ঞানবাপীকে দর্শন করিতে লাগিলেন, এবং সেই জ্ঞানবাপী চিত্রগতা হইলেও তাঁহাকে স্পর্শ করিয়া, পূর্বজন্মে তাঁহার যাদৃশ জ্ঞান ছিল, তাদৃশ জ্ঞান লাভ করিলেন এবং মনে মনে জ্ঞানবাপীর অদ্ভুত মাহান্ত্র্যের বিষয় বিচার করিয়া বলিলেন যে, কি আশ্চৰ্য্য ! এই জ্ঞানবাপীর চিত্ৰ স্পর্শ করিয়াও আমি জন্মান্তরের BD DBD DDD S DBDDD BDBDD DBDB BBB DDBB প্রভাবজনিত স্বীয় পূৰ্ব্বজন্মের বৃত্তান্ত বলিতে লাগিলেন। ৬০-৬৪ । কলাবতী কহিলেন, আমি পুর্বজন্মে ব্ৰাহ্মণের কন্যা ছিলাম। ৬৫। কাশীতে বিশ্বেশ্বরের নিকটে জ্ঞানবাপীর তীরে সর্বদা ক্ৰীড়া করিতাম, আমার পিতার নাম হরিস্বামী ও জননীর নাম প্রিয়ম্বদা ছিল। ৬৬। সেই জন্মে আমার নাম সুশীলা ছিল, সেই সময় একদিন নিশীথকালে গৃহাঙ্গন হইতে এক বিদ্যাধর আমাকে হরণ করিয়া প্ৰস্থান করেন, প্ৰস্থান করিবার সময় মলয়পৰ্বতের নিকট একজন রাক্ষসের সহিত সেই বিদ্যাধরের ঘোরতর যুদ্ধ উপস্থিত হয়। সেই যুদ্ধে উভয়ের নিদারুণ