পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/২৭৫

sse wuf खांनवांगी-eभरना। २७१ আঘাতে সেই রাক্ষস ও বিদ্যাধরী উভয়েরই প্রাণ বহির্গত হইল। আশ্চর্ঘ্যের বিষয়, রাক্ষস দেহ ত্যাগ করিয়াই এক দিব্য শরীর ধারণ করিল এবং সেই বিদ্যাধরীতনয়ও পরে মলয়কেতুর ঔরসে জন্মগ্রহণ করিলেন এবং আমিও তৎকালে সেই বিদ্যাধর তনয়ের শোকে দেহ পরিত্যাগপূর্বক কর্ণাটদেশাধিপতির কন্যা হইয়া জন্মগ্রহণ করিয়াছি । ৬৭-৬৯ । জ্ঞানবাপীর চিত্রদর্শনে ক্ষণকালের মধ্যে এই সকল পুর্বজন্মবৃত্তাস্ত আমার স্মৃতিপথে উদিত হইল।। ৭০ ৷৷ কলাবতীর এবম্বিধ বাক্য শ্রবণ করিয়া, বুদ্ধিশরীরিণী নামী সেই সখী এবং অন্যান্য পরিচারিকবর্গ অতিশয় হর্ষপ্রাপ্ত হইল এবং তাহারা সকলে, সেই পুণ্যস্বভাবা কলাবতীকে প্ৰণাম করত বলিতে লাগিল যে, কোন পুণ্যের বলে সেই জ্ঞানবাপীর দর্শন লাভ করিতে পারা যায় ? আহে । সেই জ্ঞানবাপীর কি প্রভাব । যাহারা মনুষ্যজন্ম লাভ করিয়াও, জ্ঞানবাপী দর্শন করে না, তাহদের জন্মকে ধিক। হে কলাবতি । আপনাকে নমস্কার, আপনি আমাদের অভিলাষীটী পূরণ করুন, হে দেবি । আপনি মহারাজের নিকট প্রার্থনা করিয়া, আমাদিগকে কাশীতে লইয়া চলুন এবং আমাদের জন্ম সফল করুন । ৭১-৭৩ । হে দেবি কলাবতি । আমরা সকলেই অদ্য হইতে এই প্ৰতিজ্ঞা করিলাম যে, যে কোন প্রকারে কাশীতে জ্ঞানবাপী দর্শন করিয়া, পরজন্মে অনন্ত সুখ উপভোগ করিব। ৭৪। সেই পবিত্র তীর্থের সর্বথাই “জ্ঞানবাপী” এই নামই হওয়া উচিত, কারণ এই জ্ঞানবাপীর চিত্র দর্শনেই আপনার পূর্বজন্মের. সকল জ্ঞান উপস্থিত হইয়াছে। ৭৫ ৷ কলাবতী, তাহদের বাক্য প্ৰতিপালনে সম্মত হইলেন। অন্যস্তর যথাসময়ে পতির নিকট বৰ্ত্তমান সেই কলাবতী, অতি সলজভাবে স্বীয় পতি রাজার নিকট এই প্রকার বণিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। ৭৬। কলাবতী কহিলেন, হে জীবিতেশ্বর । এ জগতে সকল বস্তু হইতে আপনিই আমার প্ৰিয়তম, মহারাজ । আপনাকে পতিরূপে লাভ করিয়া আমি সর্বপ্রকার মনোরথ লাভ করিতে পারিয়াছি। ৭৭ ৷ আৰ্যপুত্র! এক্ষণে আমি বিবেচনা করিয়া দেখিলাম যে, একটা মনোরুখ, আমার অভ্যাপিও পরিপূর্ণ হয় নাই, হে প্রিয়। সেই বিষয়টা সম্পাদিত হইলে আপনারও মহৎহিত হইবে, তাহার সন্দেহ নাই ।। ৭৮ ৷৷ হে জীবিতেশ । অধীনতা নিবন্ধন লোকের সকল অভিপ্ৰায়ই অনায়াসে লাভ হইয়া থাকে, অভ্যস্ত কিন্তু আপনার সকল প্ৰকার মনোরথই সিদ্ধপ্ৰায় রহিয়াছে, কারণ আপনি কাহারও অধীন নহেন। ৭৯ । হে প্ৰাণেশ্বর | বহুতর বাক্যে কি ফল হইবে, zEE sLE LLLSBEE LtLZDSES LD B S KELD DL LL L