পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/২৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SO কাশীখণ্ড । (ofico Wito বেদদ্ধয় বা এক বেদও যথাবিধি অধ্যয়ন করিতে পারে, সে সুবর্ণপূর্ণ ধারণী দানের श्व् व्नांड कब्रिgड गमर्थ श् ।। १० ॥ ব্ৰাহ্মণ তপস্যা করিবার জন্য সর্বদা বেদাভ্যাস করিবে, বেদাভ্যাসই ব্ৰাহ্মণগণের পরম তপঃ বলিয়া পরিকীৰ্ত্তিত হইয়া থাকে। ৫১ ৷ যে ব্ৰাহ্মণ, বেদাধ্যয়ন পরিত্যাগ করিয়া অন্য কোন শাস্ত্রপাঠে ইচ্ছা করে, নিশ্চয়ই সে ব্যক্তি পয়স্বিনী ধেনুকে পরিত্যাগ পূর্বক গ্ৰাম্যশূকরীকে দোহন করিতে ইচ্ছা করে। ৫২ ৷৷ যিনি, শিষ্যের উপনয়ন প্ৰদান করিয়া, তাহাকে কল্প ও রহস্তের সহিত বেদ অধ্যয়ন করান, তঁহাকে আচাৰ্য্য বলা যায়। ৫৩। যিনি, বেতন গ্ৰহণপূর্বক বেদের একাংশ অথবা বেদাঙ্গ সকল পাঠ করাইয়া থাকেন, পণ্ডিতগণ তঁহাকে উপাধ্যায় বলিয়া থাকেন । ৫৪ । তিনি বিধি অনুসারে গর্ভাধানাদিসংস্কার করিয়া থাকেন ও অন্নদ্বারা সম্বদ্ধিত করেন, সেই পিতাকে গুরু বলা যায়। ৫৫ ৷ যিনি, যে ব্যক্তির নিকট বরণ লাভ করিয়া, অগ্ন্যান্ধান, পাক যজ্ঞ ও অগ্নিস্টোম প্রভৃতি যজ্ঞ সম্পাদন করেন, তিনি সেই ব্যক্তির ঋত্বিক বলিয়া পরিকীৰ্ত্তিত হয়েন। ৫৬ ৷৷ আচাৰ্য্য, উপাধ্যায় হইতে দশগুণ মান্য, পিতা আচাৰ্য্য হইতে শতগুণ মান্য এবং পিতা হইতে মাতা সহস্র গুণে মাননীয়া ।। ৫৭ ৷ ব্ৰাহ্মণগণের মধ্যে যিনি জ্ঞানী, তিনি শ্ৰেষ্ঠরূপে মাননীয়। ক্ষত্ৰিয়গণের মধ্যে বীৰ্য্যবানকেই জ্যেষ্ঠ বলিয়া জানিবে। বৈশ্যগণের মধ্যে যে ব্যক্তি, অধিক ধন-ধান্যশালী তিনিই জ্যেষ্ঠ, শূদ্রগণের মধ্যে বয়সেই জ্যেষ্ঠত হইয়া থাকে। ৫৮। যে প্রকার কাষ্ঠময় হস্তী এবং যে প্রকার চৰ্ম্মময় মৃগ, কেবল নামমাত্ৰই ধারণ করে, কোন কাৰ্য্যেই লাগে না, সেইরূপ অধ্যয়নবিবৰ্জিত ব্ৰাহ্মণ ও নামমাত্রেই ব্ৰাহ্মণ, তাহার দ্বারা কোন ফলই সাধিত হয় না। ৫৯ ৷ ব্ৰহ্মচারী, যদি অকামে ও স্বপ্নাবস্থায় রেতঃক্ষরণ कन, डांश श्tल उाशन शान कब्रिश। नूई1ाथननां८ल, “ત્રુન્નરી’ ફે૭yifો મક્ષ জপ করিতে হুইবে । ৬০ । যাহারা স্বধৰ্ম্মনিরত এবং বেদপাঠ ও যজ্ঞাদি কৰ্ম্মে সৰ্বদা আসক্ত, তঁহাদেরই গৃহে, প্ৰষত ব্ৰহ্মচারী প্রতিদিন ভিক্ষা গ্ৰহণ করিা‘বেন। ৬১ ৷ ব্ৰহ্মচারী, যদি সুস্থ থাকিয়াও ভিক্ষাচরণ ও অগ্নিতে আহুতি প্ৰদান না করেন, তাহা হইলে তঁহাকে সপ্তারাত্ৰ প্ৰায়শ্চিত্ত করিতে হুইবে ।। ৬২ । গুরুর *সম্মখে অবস্থান কালে শিষ্যের চপলতা পরিত্যাগ করিতে হয়, এবং অসমক্ষে বিশেষণহীন গুরু নাম মুখে আনিবে না (অর্থাৎ আচাৰ্য্যাদি বিশেষণের সহিত তঁহার নাম কীৰ্ত্তন করিবে)। ৬৩। যেস্থলে গুরুর বাস্তবিক বিদ্যমান দোষসমূহ কীৰ্ত্তিত হয় অথবা যেখানে মিথ্যা দোষারোেপ পূর্বক গুরুনিন্দা প্রবর্তিত