পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৩৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

4obvtor Wo দৃষ্টান্তরহিত এবং বাক্যও মনের অগোচর, বিজ্ঞান ও আনন্দস্বরূপ ব্ৰহ্মকেই ব্ৰহ্মবিদKK DD DBD LSDDSS SBB DDDDDD KBDD DBB DDBBSSSLDBDY * এবং নিরাময় সেই পরব্রহ্মো লীন হইয়া থাকেন। যেমন ধৃতিমধ্যে ঘূত নিক্ষিপ্ত করিলে তাহ বৃতের সহিত মিলিয়া যায়, এবং ক্ষীর মধ্যে ক্ষীর নিক্ষিপ্ত করিলে তাহা তন্ময়ই হইয়া যায়, তদ্রুপ যোগীও সেই পরব্রহ্মে লীন হইয়া BDB gK BDD BLBDSSDSSBDSS DDB BBDuDB BBu DDD DD BBD মর্দন করিবে ; অত্যন্ত উষ্ণদ্রব্য ও লবণ ভোজন করিরে না, সর্বদা ক্ষীরভোজী হইবে এবং জিতেন্দ্ৰিয় হইয়া কাম, ক্রোধ ও মৎসর প্রভৃতি পরিত্যাগ পূর্বক পূর্বোক্ত প্রকারে যোগাভ্যাস করিয়া এক বৎসরেই যোগী হইতে পরিবে। ১৩৪১৩৫। যে যোগী, মহামুদ্রা, নভোমুদ্রা উডতীয়মান জলন্ধর এবং মূল্যবন্ধ পরিজ্ঞাত হন, তিনিই যোগসিদ্ধি লাভ করিতে সমর্থ হইয়া থাকেন। নাড়ীচক্রের বিশোধন, ইড়া ও পিঙ্গলার সংঘটন, এবং সম্যকপ্রকারে রস সমূহের শোষণকেই মহামুদ্রা বলা যায়। ১৩৬-১৩৭ ৷ বামপাদের দ্বারা শিশ্ন আপীড়ন করত বক্ষঃস্থলে চিবুক সংস্থাপন করিয়া, দুই হস্তের দ্বারা প্ৰস্থাত (লিম্বিত) দক্ষিণ পাদ ধারণ পূর্বক প্রাণবায়ুর দ্বারা উদর পূর্ণ করত। পশ্চাৎ সেই বায়ু রেচন করিবে, ইহারই নাম মহামুদ্রা ; B DiBBD DBB DBBBD KSDBD DDD DBBDS D SSSDDTLYLLLLLLSS sgDBDBD ইড়াতে এইরূপে প্ৰাণায়াম অভ্যাস করিয়া, পরে পিঙ্গলাতে অভ্যাস করিবে; এই রূপে যখন পুরক, কুন্তক ও রেচকে উভয়ের সঙ্খ্যা তুল্য হইবে, তখন মুদ্রা বিসজািন করিবে। এই মুদ্রা অভ্যস্ত হইলে যোগীর পথ্যাপথ্যের কোন নিয়ম না থাকিলেও ক্ষতি হয় না। তখন বিকারের হেতুভুত রস সমূহ ও নীরস পদার্থের তুল্য হয়, এবং সেই অবস্থায় যোগী কঠোর বিষ পান করিয়াও অমৃতের ন্যায় তাহা B DDD DDLDYSS 00SLL SS S SB BBB DDBD KDBDBB DBDBS BDBDD YS কুষ্ঠ, অৰ্শ, গুল্ম এবং অজীর্ণ প্ৰভৃতি রোগ থাকিলে, সেই সমস্ত রোগ বিনষ্ট হইয়া যায়। জিহবাকে বিপরীত গামিনী করিয়া কপাল কুহুরে প্রবেশ করাইয়া ভ্ৰদ্ধদ্বয়ের মধ্যে দৃষ্টি বিন্যাস করিয়া अर्दशप्नद्र नाम cथ5ौमूल। वरे cथष्ौभूला वडान করিলে, শার সমুহের আঘাতে কদাপি পীড়া প্ৰাপ্তি হয় না এবং কৰ্ম্মম্বারা লিপ্ত বা DBB BBD BBB BD K DDLSDB00 ED BDD DDSDD DB DB Dg DB খে (শূন্যে) বিচরণ করিয়া থাকে, এই জন্য ইহার নাম খোচারীমুদ্রা ; যোগিগণ সাদরে ইহার সেবা করিয়া থাকেন। যে পৰ্যন্ত দেহ মধ্যে বিন্দু অবস্থান করে সে পৰ্যন্ত মৃত্যুভয় থাকে না এবং যে পৰ্য্যন্ত এই খেচরী মুদ্রা অত্যাগ করা যায়,