পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৩৬৩

श्रुष्णांख्रिश्र्न चषांब] যোগিনী-প্ৰয়াণ । (Oed উজ্জ্বলদু্যতি তত্রস্থিত বালুকারাশির দ্বারা, অতীত মুক্ত জীবগণের সংখ্যা করিয়া থাকে, সেই মণিকর্ণিকার শোভা কি অনির্বচনীয় । ৪৭। স্কন্দ কহিলেন, হে মুনে। জননী পাৰ্বতী এই প্রকারে বারাণসীপুরীর বর্ণনা করিয়া; পুনরায় কাশীপ্ৰাপ্তির জন্য মহাদেবকে বিজ্ঞাপন করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। ৪৮ ৷৷ শ্ৰীপাৰ্বতী কহিলেন, হে প্ৰমথনাথ ! হে সৰ্বেশ । হে নিত্যস্বাধীন বৃত্তে ! হে বীরপ্রদ। হে প্ৰভো! আমি যাহাতে পুনর্বার আনন্দবনে যাইতে সমর্থ হই তাহার বিধান করুন। ৪৯ । সুধামাধুৰ্য্যতিরস্কারিণী কাশীন্তুতিবিধায়িনী মনোহারিণী এই বাণী শ্রবণপুর্বক মহাদেব, অতি আনন্দে পাৰ্বতীকে প্ৰত্যুত্তর করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন । ৫০ ৷৷ শ্ৰীমহাদেব কহিলেন, অয়ি প্ৰিয়তমে গৌরি । তোমার বাক্যসুধা পান করিয়া আমি অতিশয় তৃপ্তি লাভ করিতে পারিয়াছি। এই ক্ষণেই আমি কাশীতে যাইবার জন্য উদ্যোগ করিতেছি। ৫১। হে দেবি । আমার মহৎ একটা ব্ৰত আছে যে, অন্য ব্যক্তি কত্ত্বক উপভুক্ত কোন বস্তুই আমি উপভোগ করিব না, ইহা তুমিই সম্পূর্ণরূপে অবগত আছ। ৫২ ৷ ব্ৰহ্মার বরপ্রভাবে দিবোদাস মহীপতি, এক্ষণেও ধৰ্ম্মের সহিত সেই পুরীকে পালন করিতেছে ; সে ব্যক্তির অধীনে আর আমি কাশী যাইতে পারিতেছি না, অতএব এক্ষণে কাশী যাইবার জন্য কোন উপায় অবলম্বিত হইতে পারে ? ৫৩। ধৰ্ম্মিষ্ঠ ও প্ৰজা পালনতৎপর সেই রাজা দিবো।- দাসকে কোন উপায়ে কাশী হইতে বিযুক্ত করা যাইতে পারে ? ৫৪। অধৰ্ম্মপরায়ণ ফ্ৰাইলেই কাশীনিবাসে বিষ্মলাভ করিতে হয়, কিন্তু ধৰ্ম্মপরায়ণ হইলে কাহাকেও কাশী হইতে বহিষ্কৃত করিতে পারা যায় না । এক্ষণে এমত কোন ব্যক্তিকে কাশীতে প্রেরণ করি ; যে ব্যক্তি দিবোদাসকে ধৰ্ম্ম হইতে স্বলিত করত। কাশী হইতে নিষ্কাশিত করিতে সমর্থ হইবে । ৫৫ ৷৷ হে প্রিয়তমে। ধৰ্ম্মমার্গানুসারীগণের বলপূর্বক বিস্ত্র উৎপাদন করিলে তাহাদিগের কিছুই হয় না ; প্ৰত্যুত বিঘ্নকৰ্ত্তাকেই অনিষ্টভাগী হইতে হয়। ৫৬ ৷৷ হে প্রিয়ে শিবে । কোন ছিদ্র না পাইলে আমি তাহাকে, কাশী হইতে নিষ্কাশিত করিতে পারিতেছি না, কারণ ধাৰ্ম্মিকশ্রেষ্ঠগণকে আমি সর্বদাই রক্ষা করিয়া t S BDDBBBDB DB LLBDB BDDB BBDDBD DDDBDD DBB gD DDSS00 এই সংসারে যে ব্যক্তি সর্বপ্রকারে স্বকীয় ধৰ্ম্মের অনুষ্ঠান করিয়া থাকে ; তাহাকে জরা আক্রমণ করিতে পারে না, মৃত্যু তাহার বিনাশে অসমর্থ এবং কোন প্রকার ব্যাধিও তাহাকে দুঃখ দিতে সমর্থনহে। ৫৮ ৷৷