পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৪১২

8 O 8 কাশীখণ্ড । (fig"leppen wit হে লাঙ্গলিনী! হে বিরাধ। হে সুমুখ । হে আষাঢ়। স্কন্দ ও হেরম্ব যেমন আমার সন্তান, তোমরাও আমার তদ্ররূপ। আমার নিকট যেমন নৈগমেয়, শাখ ও বিশাখ এবং নন্দী ও ভূঙ্গী, তোমরাও সকল তদ্ররূপই । তোমরা সকলে বিদ্যমান থাকিতেও আমি কাশীর, দিবোদাস নৃপতির, যোগিনীগণের, সূৰ্য্যর বা বিধির কোন সংবাদই জানিতে পারিতেছি না, অতএব তোমাদের মধ্যে কালেরও ভীতিপ্ৰদ শঙ্কুকৰ্ণ ও মহাকাল এই দুই জন বারাণসীর সংবাদ জানিবার জন্য গমন কর এবং সত্বর তথা হইতে প্ৰত্যাগমন করিও । ৮-১৫ । মহেশ্বরের এই আজ্ঞা স্বীকার করিয়া, শঙ্কুকৰ্ণ ও মহাকাল বারাণসীতে গমন করিলেন এবং এই জগতে বিচক্ষণ ব্যক্তি ও যেমন ঐন্দ্ৰজালিক মায়া দর্শনে ক্ষণমধ্যে মোহিত হন, তদ্রুপ র্তাহারাও কাশীদর্শন করিয়া মহাদেবের বাক্য বিস্মৃত হইয়া ক্ষণমধ্যে মোহিত হইয়া পড়িলেন এবং “আহে । BDB SDB DDBDSS DDDSSDDDS SD BBS DDLLDD BBBBBL BDBD প্ৰাপ্ত হইয়াও অজ্ঞানী ব্যক্তিগণ অন্যত্র গমন করিয়া থাকে। মহাশীৰ্বাদ-ভূমি কাশীকে লাভ করিয়া যাহারা তাহা পরিত্যাগ করে, মুক্তি তাহদের করতলগত DBBD BDD DBD DBS S DB BBD DB BBBD DD BDBD D BBBD DBDDDDSBBD হইতে শ্রেষ্ঠ বলিয়া পরিগণিত হইয়া থাকে, কে সেই কাশীকে পরিত্যাগ করে ? যে স্থানে শিবলিঙ্গের মস্তকে একটী পুষ্পদনে দশটী সুবৰ্ণ-পুষ্পদানের পুণ্য হইয়া থাকে, কে সেই কাশীকে পরিত্যাগ করে ঐ যে স্থানে শিবলিঙ্গের সম্মুখে একবার মাত্ৰ দণ্ডবৎ প্ৰণাম করিলে তাহার নিকট ঐন্দ্ৰ-পদ তুচ্ছ বলিয়া প্ৰতীত হয়, সেই কাশীকে কে পরিত্যাগ করিয়া থাকে ? ১৬-২২। যে স্থানে একটিমাত্ৰ ব্ৰাগাণকে ইচ্ছাধীন ভোজন করাইলে, বাজপেয়-ষজ্ঞ হইতেও অধিক পুণ্য লাভ হয়, সেই কাশীকে কে পরিত্যাগ করিয়া থাকে ? যে স্থানে বিধি অনুসারে ব্ৰাহ্মণকে একটা মাত্র গো-দান করিলে অযুত গো-দানের পুণ্য লাভ হয়, কোন বুদ্ধিমান ব্যক্তি সেই কাশীকে পরিত্যাগ করিয়া থাকেন ? যে স্থানে একটী মাত্র শিবলিঙ্গ প্ৰতিষ্ঠা করিলে অখিল ব্ৰহ্মাণ্ড প্ৰতিষ্ঠা করা হয়, সেই কাশীকে কে পরিত্যাগ করিয়া থাকে ?” । ২৩-২৫ । মনে এইরূপ ‘নিশ্চয় করিয়া দুই জনে দুইটী পুণ্যদ শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠা করিয়া তথায় অবস্থান করিতে লাগিলেন, অদ্যাপিও তাহারা কাশী পরিত্যাগ করিতে পারেন নাই। শঙ্কুকৰ্ণ নামক গণকর্তৃক প্রতিষ্ঠিত “শকুকৰ্ণ” নামক লিঙ্গকে দর্শন করিলে আর কখনই মাতৃগর্ভে প্রবেশ করিতে হয় না। বিশ্বেশ্বরের নৈঋতদিকে অবস্থিত শকুকৰ্ণেশ্বরকে দর্শন করিলে মানবকে আর এই ঘোর সংসার-সাগরে প্রবেশ করিতে, হয় না। ২৬-২৮। এবং যে ব্যক্তি মহাকাল নামক গণকর্তৃক প্রতিষ্ঠিত