পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৪১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্ৰিপঞ্চাশত্তম অধ্যায় ] বারাণস বর্ণন ও কাশীতে গণ প্রেরণ । 808 “মহাকালেশ্বর” নামক শিবলিঙ্গের পূজা, প্ৰণতি ও স্তুতি করে, তাহার স্মার 夺tas刃(夺州刃P文s 1 স্কন্দ কহিলেন, শকুকৰ্ণ ও মহাকালের কাশী হইতে প্ৰত্যাবৰ্ত্তনের বহুতর বিলম্ব হইলে, সর্বজ্ঞানাথ মহেশ্বর তাহদের অবস্থা জানিতে পারিয়া অপর দুইজন গণকে কাশীতে প্রেরণ করিবার জন্য কহিলেন যে, “হে মহামতে ঘণ্টা কৰ্ণ এবং মহোদর ! তোমরা এ দিকে আইস এবং কাশীর বৃত্তান্ত জানিবার জন্য সত্বর তথায় গমন করা”। ৩০-৩১ । হে অগস্ত্য । মহেশ্বরের এই আদেশে সেই গণদ্বয়ও কাশীতে যাইয়া, সেই স্থানেই অবস্থান করিতে লাগিলেন এবং অন্যাপি তাহারা কাশী ত্যাগ করিয়া কোন স্থানে গমন করেন নাই। ঘণ্টাকর্ণ নামক গণশ্রেষ্ঠ তথায় বিধিপূর্বক “ঘণ্টাকৰ্ণেশ্বর” নামে একটী শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠা ও সেই লিঙ্গকে সুান করাইবার জন্য একটী কুণ্ড নিৰ্ম্মাণ করত লিঙ্গের ধ্যাননিরীত হইয়া, কাশীতেই অবস্থান করিতে লাগিলেন। ৩২-৩৪। মহোদর নামক গণও তাহার পুর্বদিকে “মহোদরেশ্বর” নামে শিবলিঙ্গ প্ৰতিষ্ঠা করত শিবধ্যানপরায়ণ হইয়া অদ্যাপি সেই স্থানেই অবস্থান করিতেছেন। হে কুম্ভজ। বারাণসীতে মহোদরেশ্বরকে দর্শন করিলে আর কোনকালে জননীর উদর গুহায় প্ৰবেশ করিতে হয় না । ৩৫-৩৬ । ঘণ্টাকর্ণ-হ্রদে স্নান ও বিশ্বেশ্বরকে দর্শন করিলে মানব যে স্থানেই মৃত হউক না। কেন, তাহার কাশী নৃত্যুর ফল লাভ হইয়া থাকে। ঘণ্টাকর্ণ-তার্থে বিধিপূর্বক শ্ৰাদ্ধ করিলে দুৰ্গতিগ্ৰস্ত পুর্বপুরুষগণকেও উদ্ধার করিতে পারা যায়। ৩৭-৩৮। অদ্যাপিও যে ব্যক্তি সেই কুণ্ডে নিমগ্ন হইয়া, ক্ষণকাল ধ্যানস্থ হইতে পারে, সে বিশ্বেশ্বরের মহাপূজার ঘণ্টাধ্বনি শ্রবণ করিয়া থাকে। পিতৃগণ বলিয়া থাকেন যে, “আমাদের বংশে কি এমত কোন ব্যক্তি জন্মগ্রহণ করিবে, যে ঘণ্টাকর্ণYLYBBB BB KKEL DKYS sD DBBDES SDD DDLDDS DBK ঘণ্টাকর্ণ-ভীর্থে পিতৃগণকে তৰ্পিত করিয়াছেন, তঁহাদের বংশোৎপন্ন বহুতর মুনিগণ কাশীতে ঘণ্টাকর্ণফ্রদে উদকক্রিয়া করিয়া পরম সিদ্ধিলাভ করিয়া DER I OS-8) BDBY S DBBBBS EBBDi TBES DDBDDBDS DDD KBE DuuDB KDD DBBD আর প্রত্যাগত হইল না দেখিয়া, স্মরহর অতিশয় বিস্মিত হুইয়া, বারম্বার মস্তক আন্দোলন করত পুনঃ পুনঃ অল্প হাস্য পূর্বক মনে মনে বলিতে লাগিলেন যে, DD BB S D DBBDDDS SSDS S DD DB ggDDDt gBDD তোমাকে মহামোহহারিণী বলিয়া প্রশংসা করিয়া থাকেন, কিন্তু তুমি যে মহামোহন