পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৪১৬

कौथ१ । [ ত্ৰিপঞ্চাশািন্তম অধ্যায় سوا 09 8 সন্নিকটে “কুণ্ডোদরেশ্বর” নামক শিবলিঙ্গকে দর্শন করিলে মানব সমস্ত পােতক হইতে নিম্মুক্ত হইয়া শিবলোকে গমন করিয়া থাকে। কুণ্ডোরেশ্বর লিঙ্গের পশ্চিমে অধি-সন্নিকটে অবস্থিত ময়ূরেশ্বরের পূজা করিলে পুনরায় গর্ভে প্রবেশ BBBBD DDD DDSS EAESEELS DDBBDBDB gBBSSSLDEDS DDD DDBSD প্ৰতিষ্ঠিত আছেন ; তঁহাকে দর্শন করিবামাত্র সমস্ত পাতক হইতে মুক্ত হওয়া যায়। অন্তগুহের পশ্চিমঘারে অবস্থিত “গোকর্ণেশ্বর” নামক মহালিঙ্গের পূজা করিলে, কাশীতে কোন প্রকার বিয়ের দ্বারা অভিভূত হইতে হয় না। ৮০-৮১)। এবং যে ব্যক্তি গোকর্ণেশ্বরের ভক্ত, যে কোন স্থানে তাহার মৃত্যু উপস্থিত হইলে ; vege*sf&T vestis estauRe & 7 | r R. স্কন্দ কহিলেন, এই চারিটী গণেরও প্ৰত্যাগমন বিলম্ব দেখিয়া গণেশ্বর ত্ৰিলোচন সেই কাশীরই মহত্তর মহিমা বৰ্ণনা করিতে লাগিলেন। ৮৩ । (মহেশ্বর কহিলেনা) যাহার প্রভাবে এই অখিল বিশ্ব ভ্ৰমণ করিতেছে, বিশ্বৈকামোহিনী কাশী নিশ্চয়ই মূৰ্ত্তিমতী সেই বৈষ্ণবী মায়া। সকলেই সহোদর, দারা, অপত্য, ক্ষেত্র, গৃহ ও ধন পরিত্যাগ করিয়া, নিধন পৰ্যন্ত অঙ্গীকার করত। কাশীর উপাসনা করিয়া থাকে। ৮৪-৮৫ । যে কাশীতে মৃত্যু হইতে স্বল্পমাত্রও ভয় নাই ; গণসমূহ তথায় অবস্থিত হইয়া, কেন আমাকে ভয় করিবে ? যথায় মরণই মঙ্গল, বিভূতিই অঙ্গভূষণ এবং কৌপীনই বস্ত্র; সেই কাশীর সহিত কাহার তুলনা হইতে পারে ? যথায় নির্বাণারামণী, মৃত্যুশয্যাশায়ী দরিদ্র, ধনী, ব্ৰাহ্মণ বা চণ্ডালকেও সমভাবে বরণ করিয়া থাকেন। ৮৬-৮৮)। ইন্দ্ৰাদি দেবগণও, যে কাশীতে মৃত, সুতরাং নির্বাণপদভাগী জীবগণের, কোটি অংশের একাংশেরও তুল্য নহেন। যে কাশীতে ত্যক্তদেহ জীবকে ব্ৰহ্মা-বিষ্ণু প্রভৃতি দেবগণ, মস্তকবন্ধাঞ্জলি হইয়া অতি যত্ন সহকারে প্রণাম করিয়া থাকেন । ৮৯-৯০ । যে কাশীতে eBBS EB DBD DuDS KSDD DBDBBD ED S LBE S gBBDS SDBB DDD সেই শবের কর্ণ স্পর্শ করিয়া থাকি। যে পুণ্যবান ব্যক্তি দুই তিনবার “কাশী কাশী” এই বাক্য উচ্চারণ করে, সেই ব্যক্তি সমস্ত পবিত্ৰ-পদার্থ হইতেও অধিক পবিত্র হইয়া থাকে । ৯১-৯২ । যে ব্যক্তি হৃদয়ে কাশীকে ধ্যান করে এবং যে ব্যক্তি কাশীর সেবা করে, সেই সেই ব্যক্তি কর্তৃকই আমি * সর্বদা ধ্যাত এবং সেবিত হইয়া থাকি। যে ব্যক্তি অনন্যচিত্তে কাশীর BB BDBS BD DDD S DBDD DBB DDBB D DDDB BDBDBtS থাকি ।। ৯৩-৯৪ । যে ব্যক্তি স্বয়ং কাশীবাস করিতে অশক্ত হইয়া, অর্থের সাহায্য