পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৪৩৮

8 90 è কাশীখণ্ড । [ न४१शनंखम अशां করত দেব, ঋষি, মানব ও পিতৃগণের তর্পণ করিয়া, জ্ঞানোদ-তীৰ্থজলে স্নানপূর্বক ভক্তিসহকারে সুগন্ধ মোদক, উৎকৃষ্ট ধূপ, দীপ ও মাল্য এবং সুগন্ধ বহুল অনুলেপনের দ্বারা কাশীনগরীর ফলদানদক্ষ তোমাকে প্ৰীত করিয়া, তদনন্তর আমার স্তব করিলে, কোন ব্যক্তি সিদ্ধিলাভ না করে ? ৩৫-৩৬। হে ঢুণ্টে ! তৎপরে ক্রমবর্জিত হইয়াও কাশীস্থ অন্যান্য তীর্থ সমূহের যাত্ৰা করিয়া, তোমার করুণাকটাক্ষাবলে মানব স্বকীয় হিতবিঘাতী উপসর্গ সমূহকে দূরীকৃত করিয়া, এই কাশীতে অবিকল ফললাভ করিয়া থাকে। ৩৭। হে ঢুণ্টিবিনায়ক। কাশীতে BB BB sBD S SBBDDBB BDSDBBD S KDD BDSDDD DBBDBDBD DDD হইয়া যায় এবং সেই ব্যক্তির ইহকালে এ জগতের কোন বস্তু বা পরীকালেও কোন BBD DsDL DBDB KS SDD BBD DDD DD zK BDBDBSBBB LLBB অষ্টবিধ সিদ্ধি প্ৰতিক্ষণ সেই ব্যক্তিকে হৃদয়ে ধ্যান করিয়া থাকেন এবং সেই ব্যক্তি এ জগতে বহুতর দেবভোগ্য পদার্থ ভোগ করিয়া, অস্তিমে মোক্ষলক্ষী লাভ করিয়া থাকে। ৩৮৩৯। হে সর্বপ্রকার সিদ্ধিপ্রদ দুশ্চিরাজ। দূরে অবস্থিত হইয়াও যে ব্যক্তি নিরন্তর তোমার পাদপীঠের চিন্তা করে, সে ব্যক্তিও অবিকল কাশীবাসের ফল লাভ করিয়া থাকে ; আমার বাক্য DBDD DBB K D BB DDBDS DSDS DBDDBKSS BB DBSYS DDD S DDS করিবার জন্য তুমি নানারূপে এস্থানে অবস্থান করিতেছ; তাহা আমি জানি। হে অনঘ | যে যে স্থানে তোমার যে যে রূপ আছে, আমি তাহ বলিতেছি, এই দেবগণ শ্ৰবণ করুন। ৪০-৪২। প্রথমতঃ আমার অল্প দক্ষিণে তুমি দুশ্চিরাজরূপে বিরাজমান থাকিয়া ভক্তগণকে অন্বেষণ করত তাহাদিগকে সমস্ত অভিলষিত পদার্থ প্ৰদান করিতেছি। হে গণেশ । মঙ্গলবারযুক্ত চতুর্থ তিথিতে যে সমস্ত ব্যক্তি, সুগন্ধ মোদকসমূহ এবং বিবিধ প্রকার গন্ধ ও মাল্যাদির দ্বারা তোমাকে পূজা করে, হে পুত্র । আমি তাহাদিগকেই এই স্থানে আপনার গণ করিয়া থাকি ।। ৪৩-৪৪ ৷৷ হে দুণেঢ়। প্রত্যেক চতুর্থাঁতে যে সমস্ত গাঢ়মতি ব্যক্তিগণ তোমাকে পূজা করেন, তাহারাই এজগতে যথার্থ কৃতী এবং হে গজানন । সেই সমস্ত মহাত্মারাই সমস্ত আপদের মস্তকে বামপদের আঘাত করিয়া সম্যকৃপ্রকারে গজাননী লাভ করিয়া থাকেন। হে ঢুণেঢ়। মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থ তিথিতে নক্তব্ৰত করিয়া যে সমস্ত ব্যক্তি তোমার অৰ্চনা করে, তাহারা দেবগণেরও পূজনীয় হইয়া SgDBDS 0000DS DDDD DDD BBLLiBB BDBDD BDBD DB DBS শুক্লাজিলের দ্বারা লাড়ু প্ৰস্তুত করত জািতশীল ব্যক্তি ভাহা ভোজন করিৰে। ৰে