পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৪৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sbusa weft ) विन्यूशांषत्र-श्थांकूéांव कथन । 89s হয় এবং মাংস ভোজন করিলে পূয় ও শোণিতে কৃমি হইয়া থাকিতে হয়। যে সমস্ত নৃপতিগণ নিয়ত মাংস আহার করিয়া থাকেন, তাহারাও কাৰ্ত্তিক মাসে তাহা পরিত্যাগ করিবেন । কাৰ্ত্তিক মাসে মৎস্য ও মাংস ত্যাগ করিয়া ব্ৰত অবলম্বন করিলে, মৎস্য-মাংস-ভক্ষণ-জনিত-পাপ বিদূরিত হইয়া থাকে। কাৰ্ত্তিকে মৎস্য মাংসের নিয়ম করিয়া মাষকলাই ও সুবর্ণের সহিত দশটী কুন্মাণ্ড দান করিবে। ১০১-১০৪। যে ব্যক্তি কাৰ্ত্তিক মাসে মৌন হইয়া ভোজন করে, সে অমৃত ভোজন করিয়া থাকে ; কাৰ্ত্তিকে মৌনব্ৰতী ব্যক্তি সুবর্ণ ও তিলের সহিত সুন্দর ঘণ্টা প্ৰদান করিবে। যে ব্যক্তি কাৰ্ত্তিক মাসে লবণ পরিত্যাগ করিবে, তাহার সমস্ত রস পরিত্যাগের ফল লাভ হইবে ; উক্ত ব্ৰত করিয়া ব্ৰাহ্মণকে গো প্ৰদান করিবে। ব্ৰতী ব্যক্তি কাৰ্ত্তিকে ভূমিশয্যা নিয়ম করিলে তাহাকে আর ভূমিস্পর্শ করিতে হয় না ; উক্ত ব্ৰত করিয়া উৎকৃষ্ট শয্যার সহিত পৰ্যঙ্ক দান করিবে। ষে ব্যক্তি কাৰ্ত্তিক মাসে অখণ্ড স্কৃতের প্রদীপ প্ৰদান করে, সে ব্যক্তি মোহান্ধকারে নিপতিত হইয়াও দুৰ্গতিগ্ৰস্ত হয় না । ১০৫-১০৮। কাৰ্ত্তিক মাসে যে ব্যক্তি রজনীতে দীপকৌমুদী করে, সে ব্যক্তি কখন তামিস্র ও BBDD DDDBS BBDD BD DBDB DS S DBDD BB E SsK DBDD পাপান্ধকার হইতে নিম্মুক্ত হইয়া, ক্ৰোধান্ধকারিত মুখ, ভাস্করতনয় যমকে দর্শন করিতে হয় না। যে ব্যক্তি আমার সম্মুখে উজ্জ্বলবৰ্ত্তিক প্ৰদীপ প্ৰদান করে, সে চরাচর ত্ৰিভুবন উদ্যোতময় দর্শন করিয়া থাকে। ১০৯-১১১। কাৰ্ত্তিক মাসে যে ব্যক্তি পঞ্চামৃতপূৰ্ণ কলশের দ্বারা আমায় স্নান করায়, সেই পুণ্যবান ক্ষীরসমুদ্রতটে এককল্প পরিমিত কাল বাস করে । কাৰ্ত্তিক মাসে প্ৰতি রজনীতে আমার সম্মুখে ভক্তিপূর্বক প্ৰদীপের জ্যোৎস্না বিস্তার করিলে, জঠরান্ধকারে প্রবেশ করিতে হয় না। যে ব্যক্তি কাৰ্ত্তিক মাসে আমার সম্মুখে ঘুতের প্রদীপ প্ৰজ্বলিত করে, মহামৃত্যুভয় সমুপস্থিত হইলেও তাহার বুদ্ধিভ্রংশ হয় না। ১১২-১১৪ ৷৷ কাৰ্ত্তিক মাসে যাহারা বিন্দুতীর্থে স্নান করিয়া ভক্তি সহকারে আমার যাত্রা করে, মুক্তি তাহদের দূরে অবস্থান করেন না। “হে দামোদর। হে দনুজেন্দ্ৰনিসূদন । DBDBBD DBBD DDS DBDBDD DS DD BBBB BDD D DBDDD অৰ্য্যপ্ৰদান করিতেছি, আপনি গ্ৰহণ করুন। হে কৃষ্ণ । কাৰ্ত্তিক মাসে পাপ শোষণ নৈমিত্তিক স্নানে আমার প্রদত্ত অর্ঘ্য আপনি রাধিকার সহিত গ্ৰহণ করুন।” এই মন্ত্রদ্বয় পাঠ করিয়া যে ব্যক্তি শঙ্খপাত্রে সুবৰ্ণ, রত্ন, পুষ্প ও জল ঘটিত অর্ঘ্য আমাকে প্ৰদান করে ; সুন্দর পর্বদিনে শোভনপাত্রে সঙ্কল্প করিয়া নুবর্ণপুর্ণ