পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৫২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

pes Vort) শৈলেশ্বরী-লিঙ্গ কথন । GłSS হয়। তঁহাকেই আমি আচারারহিত বলিয়া বুঝিয়েছিলাম। হায় । আমার সেই জামাতা সাক্ষাৎ ঈশ্বর, তিনিই সকল লোকের ঐশ্বৰ্যসূচক ! ङिनिश्रे चर्दीांौन, পরাচীন ও পরাৎপর ! আমি কেবল পর্বতগণের রাজা, আর আমার উমাপতি বিশ্বনাথ । আমার সম্পত্তির পরিমাণ আছে, কিন্তু আমার জামাতার অপ্ৰমেয় সম্পত্তি, আমার আনীত এই সকল ধন অতি তুচ্ছ; সুতরাং এক্ষণে ইহা লইয়া আমার জামাতৃদর্শন উচিত নহে। ৯৯-১১৪ । এক্ষণে ইহঁর দর্শন না করিয়া পুনরায় কোন দিন আসিয়া দর্শন করিব।” এই প্ৰকার মনে মনে বিচার করিয়া গিরীশ্বর, নিজ অনুচর পাৰ্বতীয়গণকে আহবান করত আদেশ করিলেন যে “আহে । তোমরা সকলেই অতি বলবান, তোমরা আমার এই আদেশটা প্ৰতিপালন কর, দেখ সূৰ্য্যোদয়ের মধ্যে তোমরা সকলে সত্বরভাবে এইখানে একটী শিবালয় নিৰ্ম্মাণ কর । তোমাদের কর্তৃক শিবালয় নিৰ্ম্মিত হইলে আমি তাহাতে শিবলিঙ্গ প্ৰতিষ্ঠা করত আত্মাকে কৃতাৰ্থ করিব, তাহতে ইহকালে ও পরকালে আমার শুভ হইবে। এই কাশীতে আগমন করিয়া যে ব্যক্তি শিবালয় প্রতিষ্ঠা করিয়া থাকে, সে ত্ৰৈলোক্যদানের ফললাভ করিতে পারে ও বিধিপূর্বক-কৃত সকল প্ৰকার দানের ফল তাহার হইয়া থাকে ; কাশীতে শিবালয়প্ৰতিষ্ঠাকারী IF, - সহকারে উপার্জিত বিত্তদানের সম্যক ফললাভ করিতে পারে। এই কাশীতে যে ব্যক্তি প্ৰশস্ত শিবালয় নিৰ্ম্মাণ করিতে পারে, লক্ষনী তাহাকে কখনও পরিত্যাগ করেন না ; সেই ব্যক্তি সকল প্ৰকার তপস্যার ফললাভ করিতে পারে। এই আনন্দকানন কাশীতে আগমন করিয়া যে ব্যক্তি শিবালয় নিৰ্ম্মাণ করিতে পারিয়াছে সে নিশ্চয়ই অশেষ প্ৰকার বিধিসম্পন্ন মহাযজ্ঞের कलव्नांड कब्रिग्रांgछ । অনুচরবর্গ, গিরিরাজের এবম্বিধ আদেশ শ্রবণ করিয়া যামিনী প্ৰভাত হইবার পূর্বেই এক রমণীয় শিবমন্দির নিৰ্ম্মাণ করিল। গিরিরাজ হিমালয়, সেই মন্দিরমধ্যে চন্দ্ৰকান্তমণিনিৰ্ম্মিত একটী শিবলিঙ্গ স্থাপন করিলেন ; সেই লিঙ্গের বিস্তৃত রশ্মি জালে সেই মন্দির কলসিত হইতে লাগিল। সেই শিবালয়ে তিনি, সকল পর্বত হইতে নিজের শ্রেষ্ঠতাপ্রতিপাদক বিচিত্রাক্ষরশালিনী এক প্রশস্তি লিখাইয়া রাখিলেন । ১১৫-১২৫ ৷ তদনন্তর অরুণোদায়কালে পঞ্চনাদ-হ্রদে সুমান করিয়া *ांगब्राऊक अकॅन ख'नभक्षाव्र কুরত সেই স্থানেই নিজ রত্বরাশি পরিত্যাগপূর্বক নিজ পাৰ্বতীয়গণসমূহের সহিত গিরিরাজ হিমালয়, ত্বরিতগতিতে নিজালয়ে প্রস্থান 1 》-》 1 et Fil