পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৫৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

@食8 কাশীখণ্ড । ( ryssN VŲqipta বতী, নিজ অভীষ্ট-দেশে প্ৰস্থান করে। অনন্তর যথাকলে মৃত্যুমুখে পতিত হইয়া সেই নৰ্ত্তকীশ্রেষ্ঠা কলাবতী পুনরায় গন্ধৰ্বরাজ বসুভূতির কন্যারূপে জন্ম গ্ৰহণ BBtS DgS D BDB DB DBDuD DDD DBDEE DBB DDDB DD বাদ্য করিয়া যে পুণ্য অর্জিত হয়, তাহারই সামর্থ্যে সেই নৰ্ত্তকী ঈদৃশ সৌভাগ্যময় জন্ম-লাভ করিয়া পুনরায় বিবিধ কলা-কুশলতা ও মধুরবাদিত এবং অতি রমণীয় রূপ-সম্পৎ প্ৰভৃতি লাভ করিয়া রত্নাবলীনামে সেই গন্ধৰ্ব্বলোকে বিখ্যাত হইল। গন্ধৰ্ববিদ্যানিপুণ গুণরূপ রত্ননিবাহের আকরম্বরূপ সেই রত্নাবলীকে দেখিয়া পিতা বসুভূতি অপাের আনন্দসাগরে মগ্ন হইতে লাগিলেন। রমণীয় ও চতুৰ্য্যভাজন তাহার তিনটী সখী ছিল ; তাহদের নাম শশিলেখা, অনঙ্গলেখা ও চিত্ৰলেখা। সেই সখীত্রয়ের সহিত মিলিত হইয়া রত্নাবলী পরম যত্নসহকারে বাগেদিবীর উপাসনা করায় তিনি প্ৰসন্না হইয় তাহদের সকলকেই সর্বপ্ৰকার কলাবিষয়ে স্বয়ং উপদেশ প্ৰদান করেন। হে গৌরি। কলাক্রমে জন্মান্তরীয় সংস্কার-বশতঃ সেই গন্ধৰ্ব য়াজকন্যা রত্নাবলী, রত্নেশ্বর-লিঙ্গের পরিতোষার্থে পরম পবিত্র নিয়ম ধারণা করিল ; তাহার এই নিয়ম হইল যে, “কাশীস্থিত রত্নেশ্বর নিত্য দর্শন করিয়া পরে অন্য কাহার সহিত বাক্যালাপ করা।” অয়ি পার্বতি ! গন্ধৰ্বরাজপুত্রী রত্নাবলী এই প্রকার নিয়ম-গ্ৰহণ করিয়া প্রতিদিনই সেই সখীত্রয়ের সহিত আগমন পূর্বক রত্নেKD DBB Di DDSSgLASYS0E S BDD D BB DDDD DD DDS রত্নেশ্বরকে পরম রমণীয় গীত সমূহের দ্বারা বিশিষ্ট ভক্তি সহকারে সন্তোষ করিতে আরম্ভ করিল ; এদিকে সেই সখীত্ৰয়ও রত্নেশ্বর-লিঙ্গ প্ৰদক্ষিণ করিতে গমন করিল। হে উমে। রত্নাবলীর সেই গীতে আমি পরম তুষ্টি-লাভ করিয়াছিলাম, এই কারণে সেই অবসরে আমি আবিভূতি হইয়া রত্নাবলীকে এই বর-প্ৰদান করিলাম যে, “অরি গন্ধৰ্বকািন্তকে। অন্ত রাত্রিকালে তুমি যাহার সহিত রতিপরায়ণা হইবে সেই DBB BDDD DY DBBDBB S DDD DBBD DBDD DBB BB Bu বৰ্ত্তমান থাকিবো।” লিঙ্গরূপ সমুদ্র হইতে উদ্ভুত মদীয় বাণীস্বরূপ সুধাপান করিয়া DBDDD BB DDDK BBSDBBD BDDDBB BKB BDDDS DDD DDDS অনন্তর আকাশমার্গ অবলম্বনপূর্বক নিজ পিতার গৃহে গমন করিয়া বালা রত্নাবলী আনন্দের সহিত নিজ সখীগণের সমক্ষে মৎপ্রদত্ত বরের বিষয় বৰ্ণনা করিল। তাহার * সেই বাক্য শ্ৰবণ করিয়া সখীগণ আনন্দ সহকারে এই প্রকারে তাহাকে অভিনন্দিত করিল যে, “দেখ সখি। বড়ই আনন্দের বিষয়! ও বড়ই বিস্ময়কর। রমেশ্বরের ‘পূজার ফলে অভ তোমার নিশ্চয়ই বাঞ্ছিত সিদ্ধি হইবে। দেখ সখি ! যিনি তোমাৰ