পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৫৪০

łSOR see [ সপ্তষষ্টিতম অধ্যায়। হৃদয়েশ্বরকে আমাদের চিত্রপটে অঙ্কিত দেখিয়া রত্নাবলী যেন পুনর্বার জীবন eLLK DBB S BDDDSBDBKDD BDDDBD YBDD BDD D BBDB DBDDD গগনমার্গ অবলম্বনপূর্বক নিজগৃহে গমন করিতেছিলাম, এই সময়ে দুরাত্মা এই BDB DBDDBDBDDB BDDBDB DBDDSDBDBB DDDS S BBB S DBDDDDB BDDS ইহার পরে যাহা যাহা হয়, আপনি তাহা সকলই অবগত আছেন। হে সাধো । আপনার সমক্ষে আমরা নিজ পরিচয় প্ৰদান করিলাম, এক্ষণে আপনি অনুগ্ৰহ করুন। হে মহাত্মান কৃপানিধে। আপনি কে ? যখন আমরা সেই দুষ্ট দানবকে বিলোকন করিয়াছি, সেই সময় হইতে আমাদের নেত্ৰ যেন বিদ্যুৎসম্পর্কে গতিপ্ৰভ হইয়াছে, আমরা দিগভ্ৰান্ত হইয়াছি; আমরা কে ? কোথায় আছি ? আপনি কে ? কি হইয়াছে ও অতঃপর কি হইবে ? তাহা যেন কিছুই নির্ণয় করিতে BDBBBDuB DSS tcEEDS BBDiDBB D KBDD DBDDSDBBDS SBDS রত্নাবলীর সখীমুখ হইতে এই সকল বৃত্তান্ত-শ্রবণপূর্বক ভয়ত্ৰস্তা সেই বালিকাগণকে বিহিতভাবে আশ্বাস প্ৰদান করিয়া বলিতে লাগিলেন যে, “তোমরা আমার সঙ্গে আইস, আমি তোমাদের রত্নেশ্বর দেখাইতেছি।” এই বলিয়া রত্নচুড় তাহাদিগকে এই রমণীয় ক্রীড়া-বাপীতটো লইয়া গেলেন। সেই ক্রীড়া-বাপীর সোপান সকল বিচিত্র মণিনিবাহের দ্বারা নিৰ্ম্মিত, হংস ও চক্রবাকের রমণীয় শব্দে সর্বদা তাহ পরিপূরিত, তাহার জল অতি শীতল ও পরম স্বাদু, তত্ৰস্থ জলচর পক্ষিগণের নিনাদ শুনিলে মনে হয় যেন সেই বাপী, তৃষাতুর ব্যক্তিগণের স্বাগত-প্ৰশ্ন করিতেছে। ১৬০-১৬২। অনন্তর রত্নচুড়ের আদেশক্রমে তাহারা সেই বাপীজলে সবন্ত্র নিমগ্ন হইল, পুনর্বার উন্মজ্জন করত তীরে উঠিয়া যাহা দেখিল, তাহাতে তাহাদের অতিশয় বিস্ময় হইল ; তাহারা দেখিল যে কাশীতে কালরাজের নিকট রত্নেশ্বরে তাহারা উপস্থিত হইয়াছে, অনন্তর তাহারা বিস্ময়সহকারে পরস্পর বলিতে লাগিল যে, “ইহা কি আমরা স্বপ্ন দেখিলাম অথবা ইহা কি বাস্তবিক DBB S SDBD DBKBD DBBDBBDBD DB BD BBD DBDD DD DDBYS পতিত হইলাম ? ইহাই, বা কিসে হইবে, গন্ধৰ্ব্বজাতির ত ভ্ৰম হয় না, তবে কি DBDD BDBDBBBD DB SS BDDDD DiD BDB BSBBDDBS LBD DDBBz যেন ইহা সকলই কোন ঐন্দ্ৰজালিকা-মায়া। এই আমাদের সম্মুখে উত্তরবাহিনী LKS g BBBD D BDD gDBS DB iBDD DDu LB DBYS এই বারাণসীস্থ শঙ্খচূড়েশ্বর মহাদেবের দর্শনে কালসৰ্পজ ভয় নষ্ট হয়। ৰেখানে BDB DDD SDBBBD DBD DBBDBDB TBLE DDBBD DD KS g S r