পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৬৩৭

একানীতিতম অধ্যায় ) দুৰ্দমের ধৰ্ম্মেশ্বরে আগমন । VR প্ৰসন্ন হইল, আজিকার দিন। ধন্য এবং আমার নয়নদ্বয়ও ধন্য”। আপনাকে এইরূপ প্ৰশংসা করিয়াই সে ধৰ্ম্মপীঠের প্রভাব বলে তখনই আবার আপনাকে নিন্দা করিতে লাগিল যে, “আমি চিরদিনই সাধু-সঙ্গ পরিত্যাগ করিয়া কেবল দুৰ্জনের সঙ্গ করিয়াছি, অতএব আমাকে ধিক। আমি সতত মূঢ়ভাবে প্রাণীগণকে ক্লেশ দিয়াছি, প্ৰজাপীড়নে নিজের পাণ্ডিত্য প্ৰকাশ করিয়াছি এবং পরস্ত্রী ও পরদ্রব্য-হাৱণ”করিয়া আপনাকে সুখী বোধ করিয়াছি। আমার বুদ্ধি অতি অল্প, আমি এযাবৎকাল কোন স্থানেই এতাদৃশ ধৰ্ম্মস্থান দর্শন না করিয়া ব্যর্থই জীবন অতিবাহিত করিয়াছি।” ।। ৬৩-৬৮)। এইরূপে সে ব্যক্তি আপনাকে বহুতর ধিকার প্ৰদানপূর্বক ধৰ্ম্মেশ্বরকে দর্শন করিয়া অশ্বে আরোহণকরত নিজ রাজ্যে গমন করিল। তথায় উপস্থিত হইয়া নিজ কুলক্ৰমাগত প্ৰাচীন অমাত্যগণকে আহবান করিল এবং নুতন অমাত্যগণকে দূর করিয়া পুৱবাসিগণকেও আপনার নিকট আহবান করাইয়া আনিল। পরে ব্ৰাহ্মণগণকে নমস্কারপূর্বক বহুতর বৃত্তি প্ৰদান করিয়া, । পুত্রের হস্তে রাজ্যভার অর্পণ ও প্ৰজাগণকে ধৰ্ম্মমার্গে সংস্থাপিত করত অপরাধিগণকে দণ্ড প্ৰদান এবং সাধুগণকে পরিতুষ্ট করিয়া বহুতর দানকারভ বিষয়ে পরামুখ হইয়া একাকী শ্ৰেয়োবিকাশিনী কাশীতে আগমন করিল এবং DBDD BBDB ggBBD DBDSDBDD DBDBDDDB DDB DBDBDBB BBDKDt করিল। ৬৯-৭৩। সেই দুৰ্দাম নৃপতি তাদৃশ পাপিষ্ঠ হইয়াও কেবল ধৰ্ম্মেশ্বরকে দর্শন করিয়া জিতেন্দ্ৰিয়শ্রেষ্ঠ হইয়াছিল এবং অন্তে মুক্তিও লাভ করিয়াছিল। হে কুন্তজ। এই তোমার নিকট আমি ধৰ্ম্মেশ্বরের কিঞ্চিমাত্র মহিমা বৰ্ণনা করিলাম, সম্যকরূপে ধৰ্ম্মপীঠের মাহাত্ম্য-বৰ্ণনা করিবার শক্তি কাহারও নাই। যে ব্যক্তি ধৰ্ম্মেশ্বরের এই মাহাত্ম্য শ্রবণ কৱিৰে, সে ক্ষণমধ্যে আজন্মকৃত পাপ হইতে মুক্ত হইবে। বুদ্ধিমান ব্যক্তি শ্ৰাদ্ধকালে ব্ৰাহ্মণগণকে ধৰ্ম্মেশ্বরের এই পবিত্র আখ্যান uE BDDB DLDDLB BuB KKDK gg KK DDD0S EEEK DB দূরে অবস্থিত হইয়াও ধৰ্ম্মেশ্বরের এই উপাখ্যান শ্রবণ করিলে সর্বপ্রকার পাপ श्ड मिन्यूड इरेन। अख निबटनांकि शमन कब्रिना थॉटक। १४।।