পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৬৫০

\ხტ8 ჰა, कॉौथ९४ ॥ (ZyfèvM wist স্তুতি করিয়াছিলেন, অনন্তর ভঁাহারা দেবীর কৃপায় শৃঙ্খল-মুক্ত হইয়া তথায় দেবীর বহুতর স্তব করিয়াছিলেন, তদবধি সেই স্থান বন্দী নামে কীৰ্ত্তিত হইয়াছে । ৮৩-৮৬৷৷ সেই স্থানেই নিগড়খণ্ডন বন্দী-তীর্থ আছে, তথায় সুন্নান করিলে মানব সৰ্বপ্ৰকার কৰ্ম্মপাশ হইতে বিমুক্তি লাভ করিয়া থাকে। হে বিশাম্পতে । কাশীপুরীমধ্যে বন্দী-তীৰ্থ অতি শ্রেষ্ঠ, তথায় স্নান করিলে মানব দেবীর অনুগ্ৰহে বিমুক্তি লাভ করিয়া থাকে। সেই তীর্থ হইতেও প্ৰয়াগ নামক তীর্থ শ্রেষ্ঠ, যথায় প্ৰয়াগমাধব সৰ্ব্ব যজ্ঞের ফলদাতা হইয়া অবস্থান করিতেছেন। ৮৭-৮৯ । সেই প্ৰয়াগতীর্থ হইতে ও ক্ষেীণী:বরাহ-তীৰ্থ শ্ৰেষ্ঠ, তথায় স্নান করিলে মানব কখন তিৰ্য্যগুণ যোনিতে জন্মগ্রহণ করে না। হে বীর। ক্ষৌণীবরাহ-তীর্থ হইতেও কালেশ্বর-তীর্থ শ্ৰেষ্ঠ, যথায় স্নান করিলে মানবকে কলি ও কাল, পীড়া প্ৰদান করিতে পারে না। সেই স্থানেই অশোক-তীর্থ আছে, তাহা কালেশ্বর-তীর্থ হইতেও শ্ৰেষ্ঠ, যথায় স্নান করিলে মানব কখনই শোক-সাগরে নিপতিত হয় না। হে নৃপাঙ্গজ। সেই অশোক-তীর্থ হইতেও শুক্র-তীর্থ শ্রেষ্ঠ, যথায় স্নান করিলে মানব পুনরায় শুক্র হইতে জন্মগ্রহণ করে না । ৯০-৯৩ । হে রাজন। সেই শুক্র-তীর্থ হইতেও ভবানী-তীর্থ অধিক পুণ্যপ্ৰদ, যথায় স্নান করিয়া ভবানী ও মহেশ্বরকে দর্শন করিলে মানব পুনরায় জন্মগ্রহণ করে না। সেই ভবানী-তীর্থ হইতেও প্ৰভাস নামক তীর্থ মানবগণের অধিক শুভ প্ৰদ, সোমেশ্বরের পুরোভাগে অবস্থিত সেই তীর্থে সুদান করিলে মানব আর কখন গর্ভে প্ৰবেশ করে না। ৯৪-৯৫ । সেই প্ৰভাস-তীর্থ হইতেও সংসার-বিষনাশন গরুড়-তীর্থ শ্রেষ্ঠ, তথায় স্নান করিয়া গরুড়েশ্বরকে দর্শন করিলে মানব আর শোক প্ৰাপ্ত হয় না। সেই গরুড়-তীর্থ হইতেও ব্রহ্মেশ্বরের পুরোভাগে অবস্থিত ব্ৰগা-তীৰ্থ শ্রেষ্ঠ, তথায় স্নান করিলে মানব ব্ৰহ্মবিদ্যা লাভ করিয়া থাকে। ৯৬-৯৭ । সেই তীর্থ হইতেও বৃদ্ধার্ক-তীর্থ শ্রেষ্ঠ, যথায় স্নান করিলে মানব সুনিৰ্ম্মল রবিলোকে গমন করে। সেই তীর্থ হইতেও বিধি-তীৰ্থ শ্ৰেষ্ঠ এবং বিধি-তীর্থ হইতেও মহাভয়-নিবারণ নৃসিংহ নামক তীর্থ শ্রেষ্ঠ, তথায় স্নান করিলে মানবের কাল হইতেও কোনরূপ ভয় থাকে না। BB BD BDBDLD DBuLLDDD DBBD BD DDDBBBB BDB BuLDLDS DBK স্নান ও দান করিলে মানব চিত্রগুপ্তকে দর্শন করে না। ৯৮-১০০ । সেই তীর্থ হইতেও ধৰ্ম্মেশ্বরের পুরোভাগে অবস্থিত ধৰ্ম্ম-তীৰ্থ শ্ৰেষ্ঠ, তথায় শ্ৰাদ্ধাদি করিলে পিতৃগণের ঋণ হইতে মুক্ত হওয়া যায়। সেই তীৰ্থ হইতেও বিশালফলপ্ৰদ বিশাল নামক তীর্থ শ্ৰেষ্ঠ, তথার স্নান করিয়া বিশালাক্ষীদেবীকে দর্শন করিলে মানৰ