পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৬৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুরশীতিতম অধ্যায় ] रौौचंद्र-द्दि कन्न । N98Պ LSLSLSLSLSLSLSLSLSLSSLSLSSLSLSSLSLSSLSLSSLSLSSLSLSLSLSSLSLSSLSLSSLSLSSLSLSSLSLSSLSLSSL DDBS EBKDggg S DDDD DBS DDB KDDDBDS S DBD BDBDDB DBB পারে। ৩৮। তাহার দক্ষিণে দর্শকগণেরও পাপহারী পিশঙ্গিলা নামে তীর্থ বিদ্যমান আছে, হে অগস্ত্যমুনে । আমি সেই তীথে অধিষ্ঠিত আছি এবং ইহা পরম-সিদ্ধিপ্ৰদ, যে ব্যক্তি পিশাজিল-তীথে স্নান করিয়া আমাকে অৰ্চনা করিবে, সেই ব্যক্তি আমার মিত্ৰ হইবে ও সুৰ্য্যের ন্যায় তেজ লাভ করিতে পরিবে, পিশঙ্গিলা-তীথে সুসানান স্তর যৎকিঞ্চিৎ দ্রব্য প্ৰদান করিয়াও মনুষ্য আর কেন স্বকৃত পাপ হইতে ভয় পাইয়া থাকে, অন্যত্ৰ মৃত্যুতেই বা তাহার ভয়ের সম্ভাবনা কি ? ৩৯-৪১। তা হারই সন্নিকটে ত্ৰিবিষ্টপ লিঙ্গের দৃষ্টিপাতে পবিত্রীকৃত ভূভাগ মনোমলপৰ্য্যন্ত বিনাশকারী পিলিপিলা নামে পরম তীখৰ্ববিদ্যমান রহিয়াছে, তথায় KBDBBDDB LDD DBtS DD D LS S DBDBBBBDS BBDD BDBBB BDD BDDD DBBB BDB DBBBDB KEBDLSS DDDDS00SSS SBDDD BBDB DLSKKBuB DDDD রহিয়াছে, এই নাগেশ্বর-তীৰ্থ মহাপাতকনাশে সমথ, এই তীর্থে স্নানমাত্রেই সকল প্ৰকার পাপ হইতে মুক্তিলাভ করিতে পারা যায়। ৪৪। তাহার দক্ষিণভাগে। কর্ণাদিত্য নামে এক উত্তম তীৰ্থ বিদ্যমান আছে, সেই তীর্থে স্নান করিলে মানব সুৰ্য্যের ন্যায় দীপ্তিলাভ করিতে পারে। ৪৫। তাহার দক্ষিণভাগে মহাপাতকবিনাশকারী ভৈরব-তীৰ্থ বিদ্যমান আছে, তথায় স্নানাদি করিলে মানব চতুৰ্বৰ্গ, সিদ্ধি লাভ করে ও সকল প্ৰকার বিশ্নরহিত হয়। ৪৬। মঙ্গলবার অষ্টমী-তিথিতে তথায় সুনানন্তর কালভৈরবকে দর্শন করিলে মানব কলি ও কালের হস্ত হইতে পরিত্ৰাণ পায়। ৪৭। ভৈরব-তীর্থের পূর্বভাগে খর্বনৃসিংহ নামে একটী উৎকৃষ্ট তীখৰ্ব বিদ্যমান আছে, তথায় স্নান করিলে মানবের আর পাপ হইতে ভয়ের সম্ভাবনা কোথায় ? ৪৮। তাহার দক্ষিণদিকে মার্কণ্ডেয় নামক একটী অতিনিৰ্ম্মল তীৰ্থ বিদ্যমান আছে, তথায় স্নান করিলে মানবগণ কোন কালেও অপমৃত্যুভাগী হয় না। ৪৯। তাহার দক্ষিণেই সর্বতীর্থনিষেবিত পঞ্চনদ নামক । ভীখর্ব রহিয়াছে, তথায় স্নান করিলে মানবের আর সংসারে জন্মলাভ করিতে হয় না । ৫০ । ব্ৰহ্মাণ্ডমধ্যে যত তীর্থ বিদ্যমান আছে, তাহারা সকলেই কাৰ্ত্তিক-মাসে পাপীগণ হইতে গৃহীত নিজ পাপরাশি হইতে মুক্তি পাইবার জন্য যে তীর্থে আগমন করে ; সৰ্বকালেই দশমী, একাদশী ও দ্বাদশী-তিথিতে সকল তীর্থই নিজ নিৰ্ম্মলতালাভের নিমিত্ত যথায় আসিয়া মিলিত হয় ; ঘন্তপি কাশীতে প্ৰতিপাদেই বহুতর তীৰ্থ’বিদ্যমান আছে, তথাপি যে পঞ্চনদের মহিমা তাহার মধ্যে কুত্ৰাপিও বিদ্যমান নাই; সেই পঞ্চনদ-তীখে একদিনও জানাদি করিয়া সামৰ্থ্যানুসারে ।