পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৬৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V968 কাশীখণ্ড । [ পঞ্চাণীতিতম অধ্যায়। বলিতে বলিতে নন্দী, নন্দিষেণ, সোমনন্দি, মহোদর, মহাহমু, মহাগ্ৰাব, মহাকাল, জিতান্তক, মৃত্যু প্ৰকম্পন, ভীম, ঘণ্টা কৰ্ণ, মহাবল, ক্ষোভণ, দ্রাবণ, জন্তী, পঞ্চাস্তি, পঞ্চলোচন, দ্বিশিরা, ত্রিশিরা, সোম, পঞ্চহস্ত, দশানন, চণ্ড, ভূঙ্গিরিটি, তুণ্ডি, প্ৰচণ্ড, তাণ্ডবপ্রিয়, পিচিণ্ডিল, স্থূলশিরা, স্থূলকেশ, গভস্তিমান, ক্ষেমিক, ক্ষেমধম্বা, বীরভদ্র, রণপ্ৰিয়, দণ্ডপাণি, শূলপাণি, পাশাপাণি, কৃশোদর, দীর্ঘগ্রীব, পিঙ্গাক্ষ, পিঙ্গল, পিঙ্গমুৰ্দ্ধজ, বহুনেত্র, লম্বকৰ্ণ, খর্ব, পর্বতবিগ্ৰহ, গোকৰ্ণ, গজকৰ্ণ, কোকিলাক্ষ, গজানন, নৈগমেয়, বিকটােস্ত্য, অট্টহাসক, সীরপাণি, শিবারাব, বৈণিক, বেণুবাদন, দুরােধর্ষ, দুঃসহ, গৰ্জন, এবং রিপুতর্জন প্রভৃতি শতকোটি দুরাসাদ গণেশ্বরগণ সেই প্ৰলয়ানলকে শিলার ন্যায় খণ্ড-খণ্ড করত একটী প্রাকার নিৰ্ম্মাণ করিয়া কাশীতে প্রভঞ্জনের গতি পৰ্য্যন্ত রোধ করিল ৷৷ ৩১-৪৬ । সেই সমস্ত বীর ক্ষুব্ধ হইলে, দুর্বাসার ক্ৰোধানলে ব্যাকুলীকৃত ত্ৰিভুবন কঁাপিতে লাগিল। তখন চন্দ্র ও সূৰ্য্য গণসমুহ কর্তৃক অনুজ্ঞাত হইয়া কাশীতে প্ৰবেশ করিলেন। ত্ৰিভুবনকে ব্যাকুল দেখিয়া ভগবান উমাপতি অতিক্ষুব্ধ সেই গণসমূহকে “এই দুর্বাসা মুনি আমারই অংশ” এই বলিয়া নিবারণকরত দুর্বাসার সম্মুখস্থ সেই লিঙ্গ হইতে মহাতেজোময়রূপে আবির্ভূত হইয়া, “কাশীতে নির্বাণের প্রতিবন্ধক মুনির এই শাপ না হউক” এই অভিপ্ৰায়ে সেই মুনির সম্মুখে অবস্থিত হইয়া DBBDBDS BBBB DSGG DDBLDS DBEE S S DD sBBDS DBDSr নিঃশঙ্কভাবে তোমার অভিলাষিত বর প্রার্থনা করি। হে অগস্ত্য | তখন শাপপ্রদানোদ্যত সেই মুনি লজ্জিত হইয়া বলিলেন যে, আমি ক্রোধান্ধ হইয়া বহুতর BKB DBDS BDBD DBz LLDD DiDS iDDBDBB BDBS DBD আমি শাপ প্ৰদান করিতে ইচ্ছা করিয়াছিলাম, অতএব আমাকে ধিক । দুঃখাৰ্ণবে নিমগ্ন, বারম্বার গতায়াতে পরিশ্রান্ত এবং কৰ্ম্মপাশে আবদ্ধ-কণ্ঠ स्कोवशgoब्र कांई BBDD DBDDS DDDD SS0EEEYSS DD BDB DBBBuuBD BBD D YDBS ইনিই তাহাদিগকে মহামৃতরূপ স্তন্য প্ৰদান করেন এবং ইনিই তাহাদিগকে পরম ELE BDBBD DDD S SDBDD DBDD YiBD DBD BBB BD KS DBDD BDD YsB tt DBDSBDD B BiBuB BBL DDD DBDD DBBDD LLi কাশীকে অন্য যে কেহ শাপ প্ৰদান করিবে, সেই শাপ কাশীর না হইয় তাহারই BDDSSLLLLLSJJS SDD DDB BBSBBDDS DDB LKE DOS মহেশ্বর অতিশয় সস্তুষ্ট হইলেন এবং বলিলেন, যে মেধাৰী ব্যক্তি কাশীর স্তুতি করে, এবং শেষ ব্যক্তি কাশীকে হৃদয়ে ধারণ করে, সেই ব্যক্তিই জীজা তৃপ্লিজ!