পাতা:কিন্নর দল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Α δο किन्झ प्रज । তিনি তখন রেবার পশমের মত কোমল চুলে হাত বুলিয়ে দিতে ও ‘র’ উচ্চারণ করতে পারে না। তিনি বললেন, বা! বেশ নাম তো তোমার, খাসা নাম তো তোমার । কিন্তু দিন যত বয়ে গেল রেবার লজ্জাও তত কমে যেতে লাগল আর বিধুমাস্টােরও রেবাকে বেশী ভালবাসতে লাগলেন। শুধু রেবাকেই না, তিনি আমাদের সবাইকেই খুব ভালবাসতেন। তিনি পড়াতে আসবার পর প্রায়ই একজন ফেরিওয়ালা সুর করে করে হেঁকে যেত, চাই অবাক জলপান, স্বাধীন, ভাজা ঘুঘনি দান। মাস্টার মশাইও আমাদের প্রায় ঐ কিনে খাওয়াতেন। নতুন মাইনে পেয়ে তিনি আমাদের সবাইকে বার আন কুল্পী বরফ খাইয়েছিলেন। সবাই তাই মাস্টারকে খুব ভালবাসতো। তাকে আদৌ দেখতে পারতুম DD S SBD DDD SS BBDD DBD DD DS SDBBB BBBBB DBDBBD তঁর অধীনে থাকতে হোত কারণ সেজ-কাকার হুকুম। মেজ-কাকাকে আবার সবার চেয়ে ভয় করি, মায় বাবার চেয়েও । সুতরাং আমি খুঁজতে লাগলুম মাস্টারের ভুল ত্রুটি, যাতে আমি তার হাত থেকে রেহাই পাই। একদিন আমি জিজ্ঞেস করলুম, মাস্টার মশাই, পাহাড়ের হাইট মাপতে গেলে ব্যারোমিটার কি দরকার লাগে ? তিনি বললেন, দরকার লাগে নাকি ? কে বলল ? স্কুলের মাস্টার। তা হবে। কোথায় লেখা আছে বল তো ? সায়েন্সের বইতে। দেখি সায়েন্সের বই। * আমি তার হাতে বইখানা তুলে দিয়ে বললুম, কিছুই বুঝতে মাস্টার মশাই।